শ্রীলঙ্কাജর বিপক্ষে জয়ের লক্ষ্য খেলতে নেমে ঢাকা টেস্টে দুঃস্বপ্ন এনে দিয়েছেন বাংলাদেশের ব্যাটাররা। ইনিংসের সূচনা করতে নেমে সফরকারীদের বোলিং তোপে একের পর এক উইকেট হারিয়ে বিপর্যয়ে পড়েছে টাইগাররা। যার ফলে মাত্র ২৪ রান তুলতেই টপ অর্ডারের ৫ ব্যাটারকে হারিয়ে ফেলেছে বাংলাদেশ।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১০ ওভার শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৫ উইকেটে ৩১ রান। অভিজ্ঞ ব্যাটার মুশফিকুর রহিম ১৪ আর লিটন দাস ০ রানে♋ অপরাজিত আছেন।
স𓆏োমবার (২৩ মে) মিরপুর শেরে♓ বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ইনিংসের দ্বিতীয় বলেই উইকেট হারায় টাইগাররা। শ্রীলঙ্কান পেসার কাসুন রাজিথার বলে ব্যক্তিগত শূন্য রানে বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফেরেন ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয়।
এরপর অভিজ্ঞ তামিম ইকবালও বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। আসিথা ফার্নান্ডোর বলে জয়াবিক⛦্রমের দুর্দান♌্ত ক্যাচ হন এই ওপেনার। তিনিও শূন্য রানে বিদায় নেন।
এরপর অধিনায়ক মুমিনুল হক ও নাজমুল হোসেন জুটি গড়ার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। দলীয় ১৬ রানে আসিথ♑া ফার্নান্ডোর বলে উইকেটরক্ষককে ক্যাচ দিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। ফলে আরও একবার আউট হয়েছেন দশের নিচে। ৯ রান করে টানা ছয় ইনিংসে দশের নিচে সাজঘরে ফিরলেন তি♓নি।
আত্মবিশ্বাসী দেখাচ্ছিল নাজমুল হোসেন শান্তকে। কিন্তু মুমিনুল ফেরার প🍌রের ওভারেই রাজিথা বোল্ড করেন বাঁহাতি এই ব্যাটারকে (৮)।
পরের বলে এলবিডব্লিউ হন সাকিব আল হাসান (০)। রিভিউ নিয়েছিলেন, কিন্তু আম্পায়ার্স কলে সাজঘরে ফিরতে হয়েছে তাকে। টেস্ট ক্যারিয়ারে দ্বিতীয়বারের মতো গোল্ডেন ডাক পেলেন সাকিব। ২০০৯ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক🍰্ষেই প্রথমবার এক বলে শূন্য করে আউট হয়েছিলেন।
এখন🔯 ব্যাট হাতে আশা দেখাচ্ছেন অভিজ্ঞ ব্যাটার মুশফিকুর রহিম ও লিটন দাস। এছাড়া স্পিন অলরাউন্ডার মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত আছেন এꦬকাদশে। কিন্তু বাংলাদেশ কি পারবে এই ব্যাটিং বিপর্যয় সামাল দিতে?