মাত্♔র আড়াই দিনে শেষ হয়েছে কানপুর গ্রিন পার্ক স্টেডিয়ামে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। যেখানে ভারত ৭ উইকেটে বাংলাদেশের💃 বিপক্ষে জয় পায়। এই টেস্টে হয়েছে বেশকিছু রেকর্ডও।
১৮: ঘরের মাঠে টানা ১৮ সিরিজ (২০১৩-২০২৪) জিতেছে ভারত। যা ফরম্যাটটিতে কোনো দলের সর্বোচ্চ ধারাবাহিক সিরিজ জয়। ক্রিকেটের বড় পরাশক্তি অস্ট্রেলিয়া দুꦰইবার (১৯৯৪-২০০০ এবং ২০০৪-২০০৮) টানা ১০টি করে নিজ দেশে সিরিজ জিতেছে। এ ছাড়া টানা ৮টি করে টেস্ট সিরিজ জয়ের রেকর্ড আছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও নিউজিল্যান্ডের।
১৮০: এখন পর্যন্ত টেস্টে ভারতের জয় ১৮০ ম্যাচ। তবে এটি চতুর্থ সর্বোচ্চ জয়ের হিসাব। সবচেয়ে বেশি টেস্ট জয়ের রেকর্ড অস্ট্রেলিয়ার ৪১৪টি। এ𓆏রপর ইংল্যান্ড ৩৯৭, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৮৩ এবং দক্ষিণ আফ্রিকা ১৭৯ টেস্ট জিতেছে।
৩১২: কানপুর টেস্টের দুই ইনিংসে ভারত মাত্র ৩১২ বল ব্ꦑযাট করেছে। যা টেস্টে বিজয়ী দলের চতুর্থ সর্বনিম্ন বল খেলার রেকর্ড। ১৯৩৫ সালে দুই ইনিংস মিলিয়ে মাত্র ২৭৬ বল খেলে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে টেস্টে হারিয়েছিল ইংল্যান্ড। এ ছাড়া ভারত এই বছরেই দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারায় ২৮১ বল খেলে।
৭.৩৬: বাংলাদেশের বিপক্ষে শেষ হওয়া টেস্টের দুই ইনিংসে ভারত রান তুলেছে ৭.৩৬ গড়ে, যা বিশ্বরেকর্ড। এর আগের সর্বোচ্চ রানরেটের (৬.৮০) রেকর্ডটি ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার, ২০০৫ সালের সেই টেস্টে প্রতিপক্ষ জিম্বাবুয়ে। এ ছাড়𒐪া ইংল্যান্ড ৬.৭৩ রানরেটে পাকিস্তানকে এবং ৬.৪৩ রান൲রেটে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ব্যাট করেছিল।
২: টেস্টের সম্পূর্ণ দুইদিন বৃষ্টিতে ভেসে যাওয়ার পরও জয়ের রেকর্ড আছে আটটি। যার সর্বশেষ কীর্তিটি গড়েছে ভারত। এর আগে আরও তিনটি দেশ (ইংল্যান্ড ৪ ব꧙ার, নিউজিল্যান্ড ৩ বার) সাতটি ম্যাচে দুইদিন বৃষ্টিতে খেলা না হলেও, বাকি সময়ের ভেতর জয় নিশ্চিত করেছিল।
১১: টেস্টে সর্বোচ্চ ১১ বার সিরিজসেরা হওয়ার রেকর্ডটি এতদিন দখলে ছিল শ্রীলঙ্কান কিংবদন্তি মুত♛্তিয়া মুরালিধরনের। এবার টেস্টে তার সমান ১১তম সিরিজ💖সেরার পুরস্কার জিতলেন অশ্বিন। এ ছাড়া জ্যাক ক্যালিস ৯ এবং স্যার রিচার্ড হ্যাডলি, ইমরান খান ও শেন ওয়ার্ন টেস্টে ৮ বার করে সিরিজসেরা হয়েছিলেন।
১২৮.১২: বাংলাদেশকে হারানোর ম্যাচে কানপুরে দুই ইনিংস মিলিয়ে জসওয়াল ১২৮.১২ স্ট্রাইকরেটে ব্যাট করেছেন। যা টেস্টের দুই ইনিংসেই ফিফটি পাওয়া কোনো ব্যাটারের তৃতীয় সর্বোচ্চ স্ট্রাইকরেট। এ ছাড়া প্রথম কোনো ভারতীয় ব্যাটার🐲 হিসেবে ৫০ বল🙈ের কম খেলে দুই ইনিংসেই ফিফটি পূর্ণ করেন এই বাঁ-হাতি ওপেনার।