সোমবার আকস্মিক বাফুফে ভবন পরিদর্🐼শন করেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার। বাফুফে ভবনে প্রথম সৌজন্যমূলক সফর করলেন তিনি।
ক্রীড়া উপদেষ্টা পরে বাফু꧅𝔉ফের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষারকে পাশে রেখে সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘বিসিবিতে গিয়েছিলাম। বাফুফে নির্বাচন চলছে। এ নিয়ে অনেক কিছুই শুনছি, অভিযোগও আছে। এজন্য আজ বাফুফেতে আসা। এ নিয়ে কথা বললাম।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আমলে বাফুফে নির্বাচন নিয়ে গোটা ক্রীড়াঙ্গনই তাকিয়ে রয়েছে। তবে এই নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা ও প্রতিদ্বন্দ্বিতা নিয়ে সন্দিহান খোদ যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা, ‘বাফুফের নির্বাচন কতটুকু গ্রহণযোগ্য ও প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হয় এ নিয়ে আমি সন্দিহান। আগের অনেক কাউন্সিলরই এখানে রয়েছেন। যাদের অনেকে পলাতক ও আসামী এ রকমটা শুনেছি।ꦑ ফিফার বাধ্যবাধকতা, বাফুফের নিয়মের দিকে সম্মান রাখতে হচ্ছে।’
আসিফ মাহমুদ ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নেওয়ার পর সকল জেলা-বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থার কমিটি ভেঙেছেন। ২০০৮ সালে বা♑ফুফে জেলা-বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থার বদলে জেলা-বিভাগীয় ফুটবল এসোসিয়েশন করেছে। এখানে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের কোনো এখতিয়ার নেই। এই জেলা-বিভাগের ভোটগুলোই বাফুফের এক পক্ষের ভোট ব্যাংক হিসেবে কাজ করে। এই সম্পর্কে উপদেষ্টার বক্তব্য, ‘ভোট আসলেই ডিএফএগুলো সরব হয়। নিয়মিত জেলা পর্যায়ে লিগ হয় না। এরকমটাই শুনেছি। এর দায় যারা এত দিন ছিলেন বাফুফেতে তাদের🗹কেই দেব।’
🅠ফুটবলের মাঠ সংকট ও বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম সংস্কার নিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘স্টেডিয়ামের প্রাথমিক বাজেট ছিল ৯৮ কোটি টাকা। সেটা বেড়ে এখন ১৫৫ কোটি। আমি ডিসেম্বরের মধ্যে কাজ শেষ করতে বলেছি। ফ্লাডলাইটে একটু সময় লাগতে পারে।’
ফুটবলের আগের জনপ্রিয়তা পুনরুদ্ধার করা সম্ভব বলে মনে করেন তিনি, ‘প্রান্তিক পর্যায়ে এখনো ফুটবল অত্যন্ত জনপ্রিয়। ২০১০ সালের পর থেকে জাতীয় পর্যায়ে𝓰 সেই জনপ্রিয়তা নেই। এজন্য বাফুফে অনেকাংশে দায়ী যারা দায়িত্বে ছিলেন। এমনও শুনেছি, এখানে পৃষ্ঠপোষকতা আসলে ৭০% ব্যয় হয় বাকি ৩০% পকেটে যেত।’