বাংলাদেশে এখন ন্যায়বিচার ও বিচার বিভাগের কোনো স্বাধীনতা নেই🎃 বলে অভিযোগ করেছে আওয়ামী লীগ। সোমবার (২১ আগস্ট) গণমাধ্যমে দেওয়া এক বিবৃতিতে এ দাবি করেছে দলটি। আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে বিবৃতিটি প্রকাশ করা⛄ হয়েছে।
বিবৃতিতে আওয়ামী লীগ বলেছে, দেশে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের ছিটেফোঁটাও নেই। দেশটিকে তা🌳রা (অন্তর্বর্তী♏কালীন সরকার) বর্বর মধ্যযুগে নিয়ে গেছে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাকে যেকোনো মূল্যে হত্যা করতে চায় বলে অভিযোগ করেছে আওয়ামী লীগ। বিবৃতিতে বলা হয়, এই💞 প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে তার বিরুদ্ধে কাল্পনিক ও বানোয়াট তথ্যের ভিত্তিতে গণহত্যার মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলা দায়ের করা হয়েছে। এই মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলায় শেখ হাসিনাকে প্রহসনমূলকভাবে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যার যে নীলনকশা চূড়ান্ত করেছে, নাহিদ ইসলাম প্রকাশ্যে সেটিই ঘোষণা করলেন। বাঙালির মুক্তিসংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দেওয়া সংগঠন আওয়ামী লীগ এই নীলনকশাকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছে এবং তার বিচারের ভার দেশবাসী ও বিশ্ববিবেকের কাছে রাখছে।
বিবৃতিতে 🌃আওয়ামী লীগ থেকে বলা হয়, দেশের সরকারি–বেসরকারি সব গণমাধ্যমে সম্পূর্ণ ‘𒆙ইনফরমেশন ব্ল্যাকআউট’ চলছে। ৫ আগস্ট ও পরবর্তী সময়ে সংঘটিত গণহত্যাসহ অগ্নিসন্ত্রাস, নির্যাতন ও অন্যান্য অপরাধের কোনো খবর দেশের গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়নি। একই অবস্থা এখনো চলমান। অবৈধ ও অগণতান্ত্রিক গোষ্ঠী অখুশি হতে পারে, এ ধরনের কোনো তথ্য দেশের কোনো সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত হচ্ছে না।
দলটি থেকে বলা হয়, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা–কর্মচারীদের ওপর ব্যাপক নিপীড়নমূলক কর্মকাণ্ড এবং রাষ্ট্রীয় আইন ও নীতিবিরোধী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দেশের সিভিল প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ধ্বংস করা হয়েছে। দেশপ্রেমিক সশস্ত্র বাহিনীকে ধ্বংস করার চক্রান্ত হচ্ছে। দেশকে জঙ্গিবাদের অভয়ারণ্যে পরিণত করে জাতীয় ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা ঝুঁকিতে ফেলেছে। এই নিরাপত্তা ঝুঁকি কেবল বাংলাদেশের জন্য নয়, এই অবস্থা প্রতিবেশী রাষ্ট্র এবং আঞ্চলিক নিরাপত্তার জন্যও গভীর সংকট তৈরি করছে।