• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ২৬ ভাদ্র ১৪৩১, ৫ রবিউল আউয়াল ১৪৪৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


যে বিশেষ বলে খেলা হবে বাংলাদেশ-ভারত টেস্ট সিরিজ


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১০, ২০২৪, ০৩:৩৯ পিএম
যে বিশেষ বলে খেলা হবে বাংলাদেশ-ভারত টেস্ট সিরিজ
দুই রঙের এসজি ক্রিকেট বল। ছবি : সংগৃহীত

আগামী ১৯ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে ভারত ও বাংলাদেশের দুই ম্যাচে🍒র টেস্ট সিরিজ। সিরিজকে সামনে রেখে মিরপুরে চলছে বাংলাদেশ দলের প্রস্তুতি। পাকিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করে আসা দলটা এবার ভারতেও ভাল করতে আগ্রহী।

তবে ভারতে বাংলাদেশের সামনে অপেক্ষা করছে অন্য এক চ্যালেঞ্জ। বাংলাদেশের জন্য ভারত সিরিজে অপেক্ষা করছে অপেক্ষাকৃত অপরিচিত ‘এসজি বল।’ সাধারণত কোকাবুরা♑ খেলে অভ্যস্ত বাংলাদেশ। নিজেদের হোম সিরিজে এ♌ই বলই ব্যবহার করে টাইগাররা। পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজেও পেয়েছিল কোকাবুরা বল।

মঙ্গলবার মিরপুরে সংবাদ সম্মেলনেও লিটন কুমার দাস কথা বললেন এসজি বল প্র𓃲সꦓঙ্গে, ‘আপনারা জানেন ভারত বড় একটা দল, আর এই বলে আমরা খুব কমই খেলি। আমাদের প্লেয়াররা খুবই পরিশ্রম করছে দেখা যাক কি হয়। প্রস্তুতি বলতে আমাদের সেরা বোলারদের বলই আমরা খেলছি। কিছুটা কঠিন তো আছেই। আপনি যদি দেখেন কোকাবুরার নতুন বল খেলা কঠিন, তবে পুরাতন বল খেলা সহজ। আর এসজির নতুন বল খেলা সহজ হলেও পুরাতন বল কিন্তু খেলা কঠিন।’

ভারত তাদের হোম সিরিজে নিজেদের দেশের হাতে তৈরি করা এসজি বল ব্যবহার করে থাকে। কোকাবুরার চেয়ে এই বল কিছুটা ভিন্ন। এসজি বলে খাড়া সিম দেখা যায়,🦋 কিছুটা ভারীও বটে। এখানে বলের উজ্জ্বলতা ধরে রাখাটাও একটু কঠিন। যে কারণে ফিল্ডারদের বলটাতে বাড়তি যত্ন করতে হয়। এসজির আরেক বড় বিশেষত্ব এর সুইং। বলটি ইনিংসের একেবারে শুরুতে সুইং না করলেও ৫-৬ ওভার পর সুইং শুরু হয়।

সাধারণত 🉐কোকাবুরা বলগুলো ๊উজ্জ্বল বর্ণের হয়ে থাকে। এর ফলে ম্যাচের শুরু থেকে বাড়তি সুইং পায় পেসাররা। আবার বলটি পুরোনো হয়ে গেলে বেশি সুবিধা পায় ব্যাটাররা।

অন্যদিকে, এসজি বল খানিকটা কালচে বর্ণের হওয়ায় পেসারদের সুইং পেতে বেশ অপেক্ষা করতে হয়। আর এই পার্থক্য বোলার-ব্যাটারদের কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে। মিরপুরের🌊 এসজি বল নিয়েই ঘাম ঝরাচ্ছেন বোলাররা।

শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের প্রস্তুতি ভালো হচ্ছে, আরও ভালো মতো নেব। বল যেহেতু একটা ফ্যাক্ট। আমরা খেলছি 𒁏কোকাবুরাতে, এখন খেলব এসজিতে—এটার সঙ্গে আমরা যত মানিয়ে নিতে পারব, ততই আমাদের জন্য ভালো।’

Link copied!