আগের কার🔯িকুলামে অর্থাৎ ২০১২ সালে প্রণীত সৃজনশীল বা কাঠামোবদ্ধ শিক্ষাক্রমে ২০২৬ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। সদ্য বাতিল হওয়া নতুন শিক্ষাক্রমে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। তবে কারিকুলাম বাতিল হওয়ায় আগের শিক্ষাক্রমে ২০২৬ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা অꦯনুষ্ঠিত হবে।
মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে এ তথ্য 🌌নিশ্চিত করেছেন জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের চে🌠য়ারম্যান অধ্যাপক এ কে এম রিয়াজুল হাসান।
রিয়াজুল হাসান বলেন, আগের সৃজনশীল বা কাঠাম♋োবদ্ধ কারিকুলামে ২০২৬ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আগামী বছরের শুরুতে দশম শ্রেণির বই সংশোধন করে চলতি বছরের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের দেওয়া হবে। ২০২৬ এর এসএসসি পরীক্ষা হবে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে।
তি﷽নি আরও বলেন, “আমরা বইগুলো সংশোধনের কাজ করছি। খুব শিগগিরই তা শেষ হবে। আগের কারিকুলামের বইগুলোই সংশোধন করা হচ্ছেღ।”
দায়িত্ব নেওয়ার ২৩ দিনের মাথায় নতুন শিক্ষাক্রম বা জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা-২০২১ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় অন্তর্বর্তীকালীন স﷽রকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয় বলছে, শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নযোগ্🌺য নয়। তাই ২০২৫ সালে পরিমার্জিত শিক্ষাক্রম চূড়ান্ত করে ২০২৬ সাল থেকে তা পরিপূর্ণরূপে কার্যকর করা হবে। তার আগে ২০২৫ সালে শিক্ষার্থীদের জন্য অনেকটা আগের শিক্ষাক্রমের ধাঁচের পাঠ্যবই বিতরণ করা হবে।
মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, ২০২৫ꦡ সালে দশম শ্রেণিতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা (২০২৬ সালের অনুষ্ঠিতব্য পরীক্ষা) নেওয়ার লক্ষ্যে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা অব্যাহত রেখে পূর্বের জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০১২ এর আলোকে প্রণীত সংশোধিত ও ♒পরিমার্জিত পাঠ্যপুস্তকগুলো (অর্থাৎ ২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ব্যবহৃত পুস্তক) শিক্ষার্থীদের সরবরাহ করা হবে।
জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০১২ অনুসারে প্রণীত শাখা-বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষাভিত্তꦗিক এই পাঠ্যপুস্তকগ💜ুলোর একটি সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি প্রণয়ন করা হবে যাতে শিক্ষার্থীরা এক শিক্ষাবর্ষের মধ্যেই পাঠ্যসূচিটি সম্পন্ন করতে পারে। পাঠদান ও মূল্যায়ন পদ্ধতি জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০১২ অনুসারে পরিচালিত হবে।