ক্রাইস্টচার্চে জয়ের জন্য অস্ট্রেলিয়ার প্রয়োজন ছিল ২০২ রান। অন্যদিকে নিউজিল্যান্ডের দরকার ছিল ৬ উইকেট। জয়টা তুলনামূলক অস্ট্রেল♊িয়ার জন্য কঠ🥃িনই ছিল। সেই কঠিন ম্যাচটিই সহজ হয়ে গেল অ্যালেক্স ক্যারির দুর্দান্ত এক ইনিংসে। তাতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৩ উইকেটের জয় তুলে নেয় প্যাট কামিন্সের দল। এর মধ্য দিয়ে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দুই টেস্টের সিরিজ ২-০ ব্যবধানেও জিতে নিল অস্ট্রেলিয়া।
বৃষ্টির কারণে আজ চতুর্থ দিনের খেলা শুরু হতে প্রায় এক ঘণ্টা দেরি হয়। দিনের খেলা শুরুর পর দ্বিতীয় ওভারেই ট্রাভিস হেডকে (১৮) তুলে নিয়ে অন্য কিছুর ইঙ্গিত দিয়েছিলেন নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক টিম সাউদি। কিন্তু অ্যালেক্স ক্যারিকে সঙ্গে নিয়ে পাল্টা আক্রমণে মধ্যাহ্নবিরতি পর্যন্ত ৯৪ রানের জুটি গড়েন মিচেল মার্শ। বিরতির সময় অস্ট্রেলিয়ার স্কোর দাঁড়ায় ৫ উইকেটে ১৭৪। জয়🐓ের জন্য দরকার ছিল আর ১০৫ রান।
ষষ্ঠ উইকেটে মার্শ-ক্যারির জুটিতে উঠেছে ১৪০ রান। ১ ছক্কা ও ১০ চারে ১০২ বলে ৮০ রান করা মার্শ ৫৫তম ওভারে দলীয় ২২০ রানে বেন সিয়ার্সের শিকার হন। এলবিডব্লিউ হন মার্শ। পরের বলেই মিচেল স্টার্ককে উ🌺ইল ইয়াংয়ের ক্যাচে পরিণত করে হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনা জাগিয়েছিলেন সিয়ার্স। জয়ের জন্য তখনো ৫৯ রানের দূরত্বে অস্ট্রেলিয়া। অধিনায়ক প্যাট কামিন্সকে সঙ্গে নিয়ে বাকি পথটা পাড়ি দেন ক্যারি।
অষ্টম উইকেটে কামিন্সের সঙ্গে ৬৪ বলে ৬১ রানের জুটিতে অস্ট্রেলিয়ার জয় নিশ্চিত করেন এই উইকেটকিপার-ব্যাটসম্🎀যান। ১২৩ বলে ৯৮ রানে অপরাজিত ছিলেন ক্যারি। ৪৪ বলে ৩২ রানে অপরাজিত ছিলেন কামিন্স।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
নিউজিল্যান্ড : ১৬২ ও ৩৭২
অস্ট্রেলিয়া : ২৫৬ ও ২৮১/৭
ফল : অস্ট্রেলিয়া ৩ উইকেটে জয়ী।
ম্যাচসেরা : অ্যালেক্স ক্যারি (অস্ট্রেলিয়া)
সিরিজসেরা : ম্যাট হেনরি (নিউজিল্যান্ড)।