বড় কোনো পরিবর্তন ছাড়া জাতীয় সংসদে পা🌺স হয়েছে আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার প্রস্🥃তাবিত বাজেট পাস হয়েছে। আগামী বাজেটে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় ছিল অতি ধনীদের করহার বাড়ানোর প্রস্তাব। কারণ, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে অতি ধনীদের করহার ছিল ২৫ শতাংশ। সেটি ৫ শতাংশ বাড়িয়ে ৩০ শতাংশ প্রস্তাব করা হয় গত ৬ জুন। তবে শেষ পর্যন্ত বাজেট পাসে সেটি প্রত্যাহার করা হয়। আর ৫ শতাংশ করহার প্রত্যাহার করা কোনোভাবেই যৌক্তিক নয় বলে জানিয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক এবং বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. মো. আইনুল ইসলাম।
রোববার (৩০ জুন) ২০𒆙২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট পাসের এক প্রতিক্রিয়ায় সংবাদ প্রকাশকে তিনি এসব কথা জানান।
ড. মো. আইনুল ইসলাম বলেন, “সমাজের ধনী ব্যক্তিদের ওপর সবসময়ই একটা সুযোগ দেওয়া হয়। তাদের ওপর সবসময়ই একটা নমনীয় হওয়া হয়। সেটি কিন্তু এবারও হয়েছে। আমরা প্রত্যাশা করেছিলাম, সমাজে যারা উচ্চ ধনী আছে তাদের করহার বেশি থাকবে। তবে শেষ পর্যন্ত বাজেট পাসে সেটা থাকল না। আসলে এটা কোনোভাবেই যৌক্তিক ꦗনয়।”
এনবিআরের লক꧙্ষমাত্রা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে ড. মো. আইনুল ইসলাম বলেন, “আগের অর্থবছরে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয়েছিল সেটি তারা পূরণ করতে পারেনি। আগামীতে কী পারবে তা দেখার বিষয়। বিশেষ করে ট্যাক্সের হার যদি আগের অবস্থানে চলে আসে, তাহলে কিছুটা চ্যালেঞ্জ হবে। যদিও কিছু কিছু ক্ষেত্রে যেমন, মোবাইল, সিম এসবে করহার প্রত্যাহার করা হয়নি। তাই এক্ষেত্রে রাজস্ꦛব আদায়ে কিছুটা হলেও পজিটিভ লক্ষ্য করা যাচ্ছে।”