অস্থ🥃ায়ী লাইসেন্স নিয়ে নগদের মোবাইল ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা কেন অবৈধ হবে না, 🉐তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
বুধবার (২ নভেম্বর) বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচꦺারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন♒।
আ🎃গামী চার সপ্তাহের মধ্যে অর্থ সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের রুলওের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট কামাল হোসেন মিয়াজী। রাষ্ট্রপক্ষে🎶 ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অরবিন্দ কুমার রায় ও সহকারী অ্যাটর♚্নি জেনারেল মোহাম্মদ আব্বাস উদ্দিন।
এ বিষয়ে অ্যাডভোকেট কামাল হোসেন মিয়াজী ও মো. হাসানুজ্জামান গণমাধ্যমকে বলেন, “২০১৯ সাল থেকে মোবাইল ফ্যাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস) ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে নগদ। ২০১৮ সালের এমএফএস রেগুলেশন অনুযায়ী এমএফএস লাইসেন্স পাওয়ার জন্য শুধুমাত্র বাংলাদেশের তফসিলভুক্ত ব্যাংকগুলো আবেদন করতে পারবে। এরপরে ২০২২ সালে ২০১৮ সালের এমএফএস রেগুলেশไনকে বিলুপ্ত করে নতুন রেগুলেশন করা হয়। সে অনুযায়ী যেকোনো ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি প্রতিষ্ঠান এমএফএস লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারবে।”
দুই আইনজীবী বলেন, “নগদ তাদের ব্যবসা পরিচালনার শুরু থেকেই বলে আসছে, তারা ডাক বিভাগের একটি অঙ্গ প্রতিষ🐼্ঠান। কিন্তু নগদের রꦜেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টোক কোম্পানিজের নথি পর্যালোচনা করে দেখা যায়, বাংলাদেশ ডাক বিভাগের কোনো শেয়ার নগদের নেই।”
তারা আরও বলেন, “বাংলাদেশ ডাক বিভাগের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ব্যাংক নগদকে একটি সাময়িক এমএফএস লাইসেন্স প্রদান করে। যা ২০১৮ এবং ২০২২ সালের এমএফএস রেগুলেশন অনুযায়ী আইনসিদ্ধ নয়। এ কারণে অস্থায়ী লাইসেন্স নিয়ে নগদের মোবাইল ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা বৈধতা চ্যালেঞ্জ ক🍨রে রিট দায়ের করা হয়। রিটের শুনানি নিয়ে ღআদালত রুল জারি করেছেন।”
এর আগে, গত ২৭ অক্টোবর অস্থায়ী লাইসেন্স নিয়ꦿে নগদের মোবাইল ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট দায়ের করা হয়। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. হাসানুজ্জামান ও মো. আবু বকর সিদ্দিক রিটটি দায়ের করেন।