স্বাভাবিক বা অস্বাভাবিকভাবে কোনো সংসদ সদস্যের (এমপি) মৃত্যু হলে ত🦹ার সংসদীয় আসনটি কীভাবে শূন্য ঘোষণা হবে, সে বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর। তিনি বলেছেন, “সংবিধানে মৃত্যুর কারণে আসন শূন্য হওয়ার কথা স্পষ্ট উল্লেখ নেই। এমপি আনার (আনোয়ারুল আজিম আনার) সাহেব মারা গেছেন কি না, অফিসিয়ালি আমরা জানি না। এক্ষেত্রে সংসদ যেভাবꦆে বলবে, সেভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।”
সোমবার (৩ জুন) রꦆাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের নিজ কা🤪র্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মো. আলমগীর বলেন, “এটা স্বাভাবিক মৃত্যু বা অপমৃত্যু যা-ই হোক না কেন, এর দায়িত্ব সংসদের। আনার সাহেবের মৃত্যুর বিষয়টি আমরা জানি না। স্🦄পিকার যদি আসনটি শূন্য ঘোষণা করেন, করবেন। এরপর সেটা আমাদের কাছে পাঠালে আমরা নির্বাচন করব।”
ইসি আলমগীর বলেন, “অনেক ﷽কারণে আসন শূন্য হয়। সংবিধানে বলা আছে, কোনো মামলায় দুই বছরের সাজাপ্রাপ্ত হলে, স্বাধীনতাবিরোধী হলে বা ট্রাইব্যুনালে সাজা পেলে সংসদ সদস্য পদ থাকবে না। আদালত যদি অপ্রকৃতিস্থ ঘোষণা করে তাহলেও সংসদ সদস্য পদ থাকবে না। এছাড়া সংসদের অনুমতি না নিয়ে সংসদে ৯০ দিন অনুপস্থিত থাকেন, তবে সদস্যপদ থাকবে না। এছাড়া প্রথম যে অধিবেশন বসে তখন থেকে ৯০ কার্যদিবস অনুপস্থিত থাকলে এমপি পদ থাকবে না।”
নির্বাচন ಞকমিশনার বলেন, “যেহেতু ৯০ দিন টানা না থাকলে সংসদ সদস্য পদ থাকবে না, এটি ধরে নিয়েই আসনটি শূন্য হবে। তবে মৃত্যুজনিত কোনো কারণ উল্লেখ নেই সংবিধানে।”
ইসি আলমগীর বলেন, “আনার সাহেবের স্বাভাবিক 🐷মৃত্যু বা অপমৃত্যু এটি ঠিক করার দায়িত্ব সংসদের। এ বিষয়ে আমরা অফিসিয়ালি কিছুಌ জানি না।”
ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার সম্প্রতি কলকাতায় খুন হন বলে খবর প্রকাশ হয়। তবে মরদেহ বা দেহাংশ না পাওয়ায় তার আসনটি 𒐪শূন্য ঘোষণা করা নিয়ে কি💧ছুটা জটিলতা তৈরি হয়।