• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


‘পরিস্থিতি ডিমান্ড করলে আমরা আরও কঠোর হবো’


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: মে ২৯, ২০২৩, ০৪:৫৭ পিএম
‘পরিস্থিতি ডিমান্ড করলে আমরা আরও কঠোর হবো’

অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা। তিনি বলেছেন, “পরিস্থিতি ডিমান্ড করলে আমরা আরও কঠোর হবো। আমাদের একটাই ইচ্ছা অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বা♐চন করব। যে নির্বাচনে ভোটাররা ভোট দিতে পারবে।”

সোমবার (২৯ মে) নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের 🍎সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেꦅন।

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের কথা তুলে ধরে রাশেদা সুলতানা বলেন, “গাজীপুর নির্বাচনে কতটুকু কী হয়েছে জনগণ তার রায় দেবে। আমরা শুধু বলতে চাই, আগেও চেয়েছি ভবিষ্যতেও চাইবো যতগুলো নির্বাচন করব অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ যেন হয়। মানুষ যেন আসে এবং ভোট দিয়ে চলে যেতে পারে এটাই আমাদের প্রধান উদ্দেশ্য। সেটি সব সিটি কেন, জাতীয় নির্বাচনেও♛ আমরা একই নীতিতে থাকব। কঠোর এবং আরও কঠোর হবো কি না এটা পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করবে।”

জাতীয় নির্বাচনের আগে মডেল নির্বাচন বলছেন, তো সেখানে সিসি ক্যামেরা থাকবে কি না, এখনও জানেন না। তাহলে এ নির্বাচনকে কীভাবে জাতীয় নির্বাচনে মডেল হিসেবে কাজে লাগাবেন-এমন প্রশ্নের জবাবে রাশেদা সুলতানা বলেন, “প্রꦬকৃতপক্ষে সিসꦇি ক্যামেরা, নতুন প্রযুক্তি, ইভিএম, এসব নিয়ে ভোট করতে পারলে নির্বাচন খুবই ভালো হতো। যারা ভোটের আয়োজন করত, তারা স্বত্বিতে থাকত। কারণ ইভিএমের ভোটটা অনেক দিক দিয়েই সহজ। জাল ভোট হয় না, সহিংসতা যেটি, এমন নানা দিক থেকে গণনা করা সহজ। অতো টাইমও লাগে না। কিন্তু ইভিএমটা হয়নি, সেজন্য তো হাল ছেড়ে দিলে তো চলবে না।”

তিনি বলেন, “সনাতন পদ্ধতিতে যেটি আগে থেকে হয়ে আসছে, এখন ইভিএমে না হলে আমরা পারব না, এটা তো বলতে পারব না। এ জন্য আমাদের আইনে যা আছে ব্যালটে করা, এগুলো যেন আমরা আরও সুন্দরভাবে কর𓆉তে পারি, সেজন্য আমরা পꦜন্থা অবলম্বন করব। যতখানি মোটিভেশনাল কাজ করা দরকার, যে পদক্ষেপ নেওয়া দরকার সেগুলো আমরা নেব।”

চার সিটিতে একপাক্ষিক ভোট হচ্ছে, এতে নির্বাচন কমিশনের তপ্তির জায়গা কতটুকু-এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “নির෴্বাচনে কে আসবে, না আসবে এটা তাদেরই ব্যাপার। যিনি পꦡ্রার্থী হবেন, বা হতে চান না, এটি একদমই নিজস্ব ব্যাপার। নির্বাচন কমিশনের ওইভাবে কাউকে আনার সুযোগ নেই।”

Link copied!