ভারত থেকে পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে দেশটির সরকার। ফলে দীর্ঘ ৫ মাস বন্ধ থাকার পর আবারও বাংলাদেশে ভ𒆙ারতের পেঁয়াজ আমদানি হতে যাচ্ছে। আ🥃র পেঁয়াজ আমদানির খবরে হিলি স্থলবন্দরের ব্যবসায়ীদের মধ্যে আগ্রহ তৈরি হয়েছে। তারা এলসি (ঋণপত্র) খুলতে শুরু করেছেন। যদিও নিশ্চিত নন কবে দেশের বাজারে ঢুকবে ভারতীয় পেঁয়াজ।
আমদানিকারকরা বলছেন, পেঁয়াজ আমদানি হলেও সেসব পেঁয়াজে লাভ খুব একটা হবে না। তাছাড়া এসব পেঁয়াজের দামও কম হবে না। যদি সরকার পেঁয়াজ আমদানিতে শুল্ক এবং এলসির মূল্য কমায় তবে ভ🌊ারতীয় পেঁয়াজের দাম কমবে।
এর আগে শনিবার (৪ মে) ভারত সরকারের বৈদেশিক বাণিজ্য শাখার মহাপরিচালকের দপ্তর থেকে পেঁয়াজের রপ্তানি ♏নিষেধাজ্ঞা তুলে দিয়ে এক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পেঁয়াজের সর্বনিম্ন রপ্তানি মূল্য হবে প্রতি মেট্রিক টন ৫৫০ ডলার।
এর আগে গেল বছরের ২৮ অক্টোবর ভারত সরকার পেঁয়াজের দাম বাড়িয়ে ৮০০ মার্কিন ডলারে নির্ধারণ করে। এর🎃পর ভারত থেকে বাংলাদেশে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ হয়।
🅺তবে গেল বছরের ৭ ডিসেম্বর ভারতের বৈদেশিক বাণিজ্য শাখার মহাপরিচালক সন্তোষ কুমার স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে জ﷽ানানো হয়, ৩১ মার্চ পর্যন্ত পেঁয়াজ রপ্তানিতে বন্ধ থাকবে। এরপর থেকেই হিলিসহ দেশের বিভিন্ন স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ রয়েছে।
এ ব্যাপারে হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-🏅রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন-উর রশিদ হারুন বলেন, “ভারত থেকে পেঁয়াজ রপ্তানি হবে এমন একটি চিঠি আমরা পেয়েছি। এসব পেঁয়াজ সর্বনিম্ন ৫ꦦ৫০ মার্কিন ডলারে আমদানি হবে। তবে আমরা এখনো নিশ্চিত নই কবে আমদানি হবে।
হারুন-উর রশ💙িদ বলেন, ভারতের লোকসভা নির্বাচনের মধ্যেই আমদানির খবর এসেছে। আমরা আশাবাদী খুব দ্রুতই ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি হবে।