গাইবান্ধা-৫ উপনির্বাচনে যারা দায়িত্বপ্রাপ্ত হ♐বেন তাদের ভয়ের ঊর্ধ্বে থাকতে হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা। তিনি বলেছেন, “‘আপনাদের ভয় পাওয়ার কারণ দেখি না। ভয় পাবেন কেন? আমি সরকারি কর্মচারী। এটা আমার রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব। আমাকে ভয় পেলে চলবে না। আপনাদেরও ভয়ের ঊর্ধ্বে থাকতে হবে।”
সোমবার (৫ ডিসেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁও🐻য়ে নির্বাচন ভবনে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
গাইবান্ধ🌠া নির্বাচন খ✨ুব তাড়াতাড়ি হবে জানিয়ে রাশেদা সুলতানা বলেন, “এ সপ্তাহের শেষের দিকেই তফসিল ঘোষণা করা হবে। জানুয়ারির ১৫ তারিখের আগেই গাইবান্ধা ভোট।”
গাইবান্ধা ভোটে দোষী ১২৫ প্রিজাইডিং কর্মকর্তাকে ভোটে দায়িত্ব দেওয়ার প্রশ্নই আসে না জানিয়ে তিনি বলেন, “যারা দোষী হয়েছেন তাদের আনার 💃আর সুযোগ নেই। প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগ আইনে যা বলা আছে। ওই আইন অনুযায়ী যদি পাওয়া যায় ওই উপজেলায় না হয় অন্য আশপাশের উপজেলা থেকে আনতে হবে। আইনের নির্দেশনা অনুযায়ী আনা হবে। আইনের বাইরে কেউ যাবে না।”
রিটার্নি কর্মকর্তা কে হবেন জানতে চাইলে রাশেদা সুলতানা বলেন, “এ বিষꦬয়ে কমিশন মিটিংয়ে সিদ্ধান💫্ত হবে। কাকে আনা হবে। রিটার্নিং অফিসার দেওয়ার মতো আমাদেরও বহু কর্মকর্তা আছেন।”
এর আগে, গত ১২ অক্টোবর গাইবান্ধা-৫ আসনে উপনির্বাচনে চরম অনিয়মের অভিযোগ ভোট শেষের দেড় ঘণ্টা আগেই বন্ধ ঘোষণা করেন কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশন। পরে ১২৫ জন প্রিজাইডিং কর্মকর্তাসহ ভোটের দায়িত্বে থাকা রিটা🐻র্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব অবেহলার প্রমাণ পাওয়ায় কমিশন তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করেন। সে ক্ষেত্রে নতুন করে যারা এ ভোটের দায়িত্ব নেবে তাদেরই ভয়ের ঊর্ধ্বে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন এ কমিশনার।