যুক্তরাষ্ট্র যে ভিসা নীতি ঘোষণা করেছিল তার অধীনে সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ🗹্ঞা দেওয়া হয়নি। অন্য আইনের অধীনে তাকে যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র⭕মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
মঙ্গলবার (২১ মে) দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) আয়োজিত মিট ♐দ্য রিপোর্টার্সে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। ডিআরইউ সভাপতি সৈয়দ শুকুর আলী শুভর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক মহি উদ্দিন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে ভিসানীতি ঘোষণা করেছিল সেটি হচ্ছে থ্রি সি ভিসা পলিসি, যেটি ন্যাশনাল ইমিগ্রেশন অ্যান্ড ন্যাশনালিটি অ্যাক্ট অব দ্যা ইউএস। সে ভিসানীতি যেটি ঘোষণা করেছিল যুক্তরাষ্ট্র এই অ💧্যাক্টের আওতায়। জেনারেল আজিজের বিরুদ্ধে যে ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে সেটা হচ্ছে ৭০৩১ (সি) অব দ্য অ্যানুয়াল ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট, ফরেন অপারেশনস, অ্যান্ড রিলেটেড প্রোগ্রামস এপ্রোপিপ্রিয়েশনস অ্যাক্টের অধীনে। যে ভিসানীতি ঘোষণা করা হয়েছিল সেটির অধীনে তাকে ভিসা রেস্টဣ্রিকশন দেওয়া হয়নি। অন্য অ্যাক্টের অধীনে তাকে ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।”
ড. হাছান মাহমুদ আরও বলেন, “দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমাদের সরকার জিরো টলারেন্স ন🍃ীতি গ্রহণ করেছে। আওয়ামী লীগের অনেক সংসদ সদস্য দুর্নীতির দায়ে জেলে গেছে। সরকারি দলের অনেকের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। আমরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দুর্নীতির বিষয়ে এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে এক সঙ্গে কাজ করছি।”
এ বিষয়ে সরকার কোনো ব্যবস্থা নেবে কি না জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “দে𒁏খুন এটি আর্মির বিষয়। সেনা বাহিনীর বিষয় যেহেতু তাই এখন এ বিষয়ে কিছু বলতে চাই না। যেহেতু তিনি সাবেক সেনাপ্রধান, এটি সেনা বাহিনীর বিষয়।”