• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরল জোড়া থেকে পৃথক হওয়া দুই শিশু


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: অক্টোবর ৪, ২০২৩, ০৫:৩৯ পিএম
সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরল জোড়া থেকে পৃথক হওয়া দুই শিশু
ছবি : সংগৃহীত

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অর্থায়নে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) পেটে꧙ ও বুকে জোড়া লাগানো থেকে পৃথক হওয়া ৯২ দিন বয়সী আবু বকর ও ওমর ফারুক নামের দুই শিশু অবশেষে বাড়ি ফিরেছে। সব ধরনের ঝুঁকি থেকে মুক্ত হয𒐪়ে তারা এখন সম্পূর্ণ সুস্থ আছে বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

বুধবার (৪ অক্টোবর) সফল অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে পৃথকীকরণ শেষে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরা উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ ডা. মিল্টন হলে সংবাদ সম্মেলন ও বিশেষ অনু🌱ষ্ঠানের মাধ্যꦚমে তারা বাবা-মার সঙ্গে বাড়ি ফিরেন।

এই সময় দুই শিশুর মা-বাবার হাতে ছাড়পত্র ও উপহার সামগ্রী তুলে দেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ। এছাড়াও শিশু দুটির জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া চিকিৎসা সহায়তার অর্থের চেকও তুলে দেন উপাচা🔯র্য।

শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে সব ধর𝔍নের জটিল ও কঠিন রোগের চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়। সেবার মান বৃদ্ধি পাওয়ায় এখানে রোগীর সংখ্যা দিন দিন 🏅বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিশু সার্জারি বিভাগে শুধু ওমর ফারুক ও আবু বকরের জটিল অপারেশন হয়নি, এর আগেও এখানে বহু জটিল অপারেশন সম্পন্ন হয়েছে।”

শারফুদ꧃্দিন আহমেদ আরও বলেন, “দেশে প্রথমবারের মতো স্বল্প খরচে সফল লিভার প্রতিস্থাপন করেছি। আমাদের সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালে প্র💮তি সপ্তাহে দুটি করে কিডনি  ট্রান্সপ্লান্ট করছি। এছাড়াও দেশে প্রথমবারের মতো সফল ক্যাডাভেরিক  ট্রান্সপ্ল্যান্ট করতে সক্ষম হয়েছি।”

বিএসএমএমইউ সূত্র জানিয়েছে, গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা চায়না বেগম ও স্বামী আল আমিন শেখের ঘরে চলতি বছরের ৪ জুলাই বুকে পেটে জোড়া লাগানো দুই নবজাতক জন্মগ্রহণ করে। জন্মের পর তাদের শরীরের জটিলতা নিরসনের জন্য গত ৫ জুলাই তাদের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিশু সার্জারি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. একেএম জাহিদ হোসেনের অধীনে ২০১নং কেবিনে ভরജ্তি করা হয়। পরে জমজ দুই নবজাতকের চিকিৎসার দায়িত্বভার গ্রহণ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

Link copied!