আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ বিষয়ে তোড়জোড় শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) বেগম রাশেদা সুলতানা। তিনি বলেছেন, “নির্বাচন নিয়ে আমাদের একটা চতুর্মুখী প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেছে। ভোট করতে গেলে আমাদের যে ধরনের কাজ করতে হয়, সব শুরু করেছি। অনেক এগিয়েছে ও চলছে। সোমবার (২১ আগস্ট) কমিশন সভায় উঠবে। এটা শুরুর আগে প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দিতে হবে। এজন্য কেন্দ্রে🌊র তালিকার খসড়া এসে গেছে।”
রোববার (২০ আগস্ট) নির্বাচন ভবনের ন𝐆িজ দপ্তরে তিনি এসব কথা বলেন।
🥃রাশেদা সুলতানা বলেন, “কেন্দ্রভিত্তিক প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং, পোলিং অফিসার দিয়ে কয়েক লাখ লোকবলকে প্রশিক্ষণের আওতায় আনতে হবে। ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের দক্ষতা, পেশাদারিত্ব বিবেচনায় নীতিমালা মেনে কাজ করতে হবে। আগের মতো পক্ষপাতহীনভাবে কাজ করবেন তারা। সেপ্টেম্বর-অক্টোবর থেকে তাদের প্রশিক্ষণ শুরুর পরিকল্পনা রয়েছে। এরপরে তফসিল ঘোষণার পর প্রতীক বরাদ্দ শেষে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ শুরু হবে।”
এক প্রশ্নের জবাবে ইসি রাশেদা বলেন, “ভোট মানেই চ্যালেঞ্জ। ইভিএ𒆙মে হোক, ব্যালটেই হোক। চ্যালেঞ্জ উত্তরণে যা যা করা দরকার তা চেষ্টা করে যাচ্ছি। চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার একটা বড় স্টেপ, দুর্গম ও প্রত্যন্ত অঞ্চল ছাড়া সবখানে ব্যালট পেপার যতটা সম্ভব সকালে পাঠানোর চেষ্💯টা করব। এ নিয়ে আমাদের চিন্তা-ভাবনা চলছে।”
বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থার কথা তুলে ধরে🍰 রাশেদা সুলতানা বলেন, “আশা করি, রাজনৈতিক অস্থিরতা কমে আসবে। অস্থিরতা সারাজীবন থাকবে? কোনোদিন রাজনৈতিক অস্থিরতা ছিল না? অতীতকে আমরা আঁকড়ে ধরব না। অতীতের অভিজ্ঞতা নিয়ে এগোতে হবে।”
রাশেদা সুলতানা আরও বলেন, “আমরা এখনো আশা🅰বাদী বিএনপি ভোটে আসবে। দেড় বছর ধরে বরাবরই বলে আসছি, তারা আসবে। রাজনীতির কূটকৌশল, কে কীভাবে এগোবে ভোটের আগে👍র দিন পর্যন্ত বলা কঠিন। এটা তারা কীভাবে নিচ্ছেন, কী কারণে করছেন, কী চিন্তা করছেন এটা তাদের ব্যাপার।”