নিয়মে🥂র বাইরে গিয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সরকারি গাড়ি ব্যবহারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সব মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ও সচিবকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে🍰। সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এ সংক্রান্ত চিঠি দেয়া হয়েছে।
বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) এ সংক্রান্ত একটি চিঠি গণমাধ্যম𝔉ের কাছে এসেছ﷽ে। এর আগে ২ সেপ্টেম্বর মন্ত্রিপরিষদ সচিবের কাছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এ চিঠি দেওয়া হয়।
চিঠিতে বলা হয়, “সরকারের দৃষ্টিগোচর হয়েছে যে, প্রজাতন্ত্রের বেশ কিছু কর্মচারী প্রচলিত বিধি ও প্রাধিকার বহির্ভূতভাবে সরকারি গাড়ি ব্যবহার করছেন। এমনকি কোনো কোনো মন্ত্রণালয়/বিভাগ কর্তৃক যৌক্তিক কোনো কারণ ছাড়াই বিভিন্ন দপ্তর/অধিদপ্তর/সংস্থা/ব্যাংক-বিমা/কোম্পানি ইত্যাদি প্রতিষ্ঠান হতে অধিযাচন (ফরমাশ ♐দিয়ে আনা) করে গাড়ি আনা হচ্ছে। এ ছাড়া, ‘প্রাধিকারপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তাদের সুদমুক্ত ঋণ এবং গাড়ি সেবা নগদায়ন নীতিমালা-২০২০’ এর আওতায় গাড়ির ঋণ সুবিধাপ্রাপ্ত কোনো কোনো কর্মকর্তা গাড়ি রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয় বাবদ সমুদয় অর্থ (৫০ হাজার টাকা) গ্রহণ করার পরও অনৈতিক ও বিধি বহির্ভূতভাবে বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের গাড়ি ব্যবহার করছেন। অথচ উক্ত নীতিমালার ১৭ অনুচ্ছে🐎দে এরূপ অনিয়মের বিষয়টি বারিত করার পাশাপাশি সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে।”
চিঠিতে আরও বলা হয়, “প্রজাতন্ত্রের কিছু কর্মচারীর প্রাধি💦কার বহির্ভূত গাড়ি ব্যবহারের এমন প্রবণতার ফলে একদিকে যেমন জনপ্রশাসনে বিশৃঙ্খলা ও আর্থিক অপচয়ের কারণ ঘটছে, অন্যদিকে তেমনি নৈ🐻তিকতার বিষয়টি প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে সমাজে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের ভাবমূর্তি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এতে সরকারের দায়িত্ব সচেতনতা সম্পর্কেও জনমনে প্রশ্নবিদ্ধ ধারণা তৈরি হচ্ছে। সরকার এ ধরনের বিষয়ে অনমনীয় নীতি গ্রহণ করেছে।”
এ অবস্থায় অধীন কর্মকর্তাদꦑের প্রাধিকার বহির্ভূত গাড়ি ব্যবহার কঠোরভাবে বন্ধ (বারিত) করার জন্য মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে চিঠিতে অনুরোধ করা হয়। মঙ্গলবার এই চিঠি অনুযায়ী যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়🎉ার জন্য অধীন কর্মকর্তাদের কাছে নির্দেশনা দেয় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।