মেট্রোরেলে চ🐭লাচলের জন্য ‘নিজস্ব কার্ড’ হিসেবে এমআরটির বদলে এখন থেকে কেনা যাবে র্যাপিড কার্ড। প্রতিটি স্টেশনে গত ১৯ ডিসেম্বর থেকে নতꦯুন কার্ড বিক্রি শুরু হয়েছে। মেট্রোরেল পরিচালনা প্রতিষ্ঠান ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ফেসবুক পেজে শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) রাতে এই ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
‘এমআরটি’ পাসের পরিবর্তে ‘র্যাপিড পাস’ কিনতে অনুরোধ করা হয়েছে। পাস কিনতে স্টেশনে থাকা কাউন্টারে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে যাত🌳্রীদের আগে কেনা এমআরটি পাসগুলো ব্যবহার করা যাবে বলেও জানিয়েছেꦺ ডিএমটিসিএল।
ফেসবুক পোস্টে বলা হয়েছে, ডিএমটিসিএলের পক্ষ থেকে মেট্রো স্টেশনগুলোতে ১৯ ডিসেম্বর সন্ধ্যা থেকে র্যাপিড পাস বিক্রি শুরু হয়েছে। এমআরไটি পাসের পরিবর্তে এখন র্যাপিড পাস ক্রয় করার জন্য সম্মানিত যাত্রীদের অনুরোধ করা যাচ্ছে।
র্যাপিড পাসের পাশাপꦿাশি ইতোমধ্যে বিক্রি হওয়া এমআরটি পাসও যাত্রীরা ব্যবহার ও রিচার্জ করতে পারবেন বলেও পোস্টে উল্লেখ করা হয়।
ডিএমটিসি🌄এল থেকে বলা হচ্ছে, আগামী সপ্তাহের মধ্যেই সিঙ্গেল জার্নি টিকিটের স্বল্পতার বিষ✱য়টির সমাধান হবে। তবে হাতে যথেষ্ট সময় নিয়ে স্টেশনে আসার জন্য যাত্রীদের অনুরোধ জানানো হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, মেট্রোরেল চালুর সময় যাত্রীদের জন্য স্থায়ী কার👍্ড হি♌সেবে ‘এমআরটি পাস’ চালু করেছিল ডিএমটিসিএল। এর জন্য সাত লাখ ২৮ হাজার এমআরটি পাস আনা হয়েছিল। সবগুলোই বিক্রি হয়েছে। এখন আর নতুন এমআরটি পাস আনবে না ডিএমটিসিএল।
গত ২০১৫ সালে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) এক কার্ডে সব গণপরিবহনের ভাড়া পরিশোধের জন্য ‘র্যাপিড পাস’ চালু করে। বর্তমানে মেট্রোরেলেও পুরোপুরি র্যাপিড পাস ব্যবহার করার কথা বলা হচ্ছে। এত দিন ক্লিয়ারিং হাউস হিসেবে ডিটিসিএ মཧেট্রোরেল কর্তৃপক্ষকে নিরাপত্তা কোড সরবরাহ করে এলেও এখন আর তা করছে না।