এক সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে পেয়ারা এবং বরইয়ের দাম বেড়েছে। বাজারে এসব ফল পর্🐲যাপ্ত মজুত থাকলেও নানা অজুহাত দেখিয়ে বেশি দামে বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা।
বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি পেয়ারা শ্রেণিভেদে ৮০-১২০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। যা গত সপ্তাহে ৬০-৮০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এছাড়াও শ্রেণ𒉰িভেদে বরই ৮০-১৬০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। তবে নারকেল বরইয়ের দাম বেশি। ১৬০ টাকা ক📖েজিপ্রতি বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহেও যা ১৪০-১৪৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
ব্যবসায়ীরা জানান, অনেক বরইয়ের এখন শেষ সময়। তꦏাই বাজারে সংকট তৈরি হওয়ার কারণে আড়ত পর্যায়ে থেকেই দাম বেড়েছে। যা খুচরা বাজারে এসে সীমিত লাভে দামের পরিমাণ বাড়ছে।
আব্দুল হেলাল নামের এক ব্যবসায়ী সংবাদ প্রকাশকে বলেন, “নারকেল বরইয়ের এখন সিজন শেষ। তাই এই বরই আর বাজারে পܫাওয়া যাবে না। পাশাপাশি টকমিষ্টি বরইয়েরও এখন শেষ সময়। এসব বরইয়ের কদর সবসময় থাকায় সংকট তৈরিতে দাম বেশি দেখা দিয়েছে।”
এই বিক্রꦗেতা আরও বলেন, “পেয়ারার দাম ব🦂াড়েনি। সাধারণ মানুষ দাম বাড়ার কথা বললেও আসলেই দাম বাড়েনি। তবে যেভাবে সবকিছু জিনিসের দাম একে একে বাড়া শুরু হয়েছে তাতে বড়ইয়ের দাম বাড়া ঠিক আছে।”
এদিকে এক সপ্তাহের ব্যবধানে বরই ও পেয়ারার দাম বাড়ায় ক্ষুব্ধ সাধারণ মানুষ। রমজানের আগে সিন্ডিকেট তৈরি করে ꦑহাজার হাজার কোটি টাকা লোপা꧒ট করার পরিকল্পনা করে বাজারে অস্থিতিশীল তৈরি করেছে অসাধু ব্যবসায়ীরা বলে ভাষ্য সাধারণ মানুষের।
রহিম নামের এক ক্রেতা সংবাদ প্রকাশকে বলেন, 💃“বাজারে পেয়ার দাম যদি এক সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে ১০-২০ টাকা বাড়ে, তাহলে বাজার ব্যবস্থাপনা কোথায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে একটু চিন্তা করলেই আঁচ পাওয়া যায়। প্রতিটা ক্ষেত্রেই সিন্ডিকেট তৈরি হয়েছে। যে যার মতো পাচ্ছে লুটেপ♑ুটে খাচ্ছে।”