খ্রিষ্টীয় নতুন🐷 বছর ২০২৪ সাল উপলক্ষে দেশবাসীকে আন্তরিক শ𒅌ুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে ত⛄ি♊নি এ শুভেচ্ছা জানান।
মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, “সময়ের চিরা✨য়ত আবর্তনে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ নতুন স্বপ্ন, নতুন অনুপ্রেরণা নিয়ে আমাদের মাঝে সমাগত। নতুনকে বরণ করা মানুষের স্বভাবজাত প্রবৃত্তি। তাই তো নববর্ষকে বরণ করতে বিশ্বব্যাপী বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।”
তিনি বলেন, “খ্রিষ্টীয় নববর্ষকে স্বাগত জানাতে বাংলাদেশও প্রস্তুত। বাংলা নববর্ষ আমাদের ⭕সংস্কৃতির স🐎ঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত থাকলেও ব্যবহারিক জীবনে খ্রিষ্টীয় বর্ষপঞ্জিকা বহুল ব্যবহৃত। খ্রিষ্টাব্দ তাই আমাদের প্রাত্যহিক জীবনযাত্রায় অবিচ্ছেদ্যভাবে মিশে আছে।”
রাষ্ট্রপতি বলেন, “উৎসাহ-উদ্দীপনা ও আনন্দের সমাহার নিয়ে আমাদের জীবনে নববর্ষের আগমন ঘটে। তাই বিগত দিনের ভুল-ভ্রান্তি, ব্যর্থতা ও হতাশাকে দূরে ঠেলে সামনের দিকে এগিয়ে যে🐻তে হবে। নতুন ও ইতিবাচক পরিবর্তনকে গ্রহণ করতে প্রস্তুত থাকতে হবে💛।”
তিনি বলেন, “করোনা অতিমারি ও বৈশ্বিক আর্থিক সংকটের ফলে বাংলাদেশেও দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ও মুদ্রাস্ফীতির প্রভাব পড়েছে। আমাদের আশপাশের অনেক মানুষই কষ্টে দিনাতিপাত করছে। নববর্ষে আম💝রা একে অন্যের জন্য সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিই, এই হোক ইংরেজি ‘নববর্ষ- ২০২৪’ এর প্রত্যাশা।”
এ ছাড়া একজনের আনন্দ যেন অন্যদের বিষাদের কারণ না হয় সেদিকে খেয়াল রেখে দেশবাসীকেꦫ স্বাস্থ্যবিধি মেনে নববর্ষ ꦆউদযাপনের আহ্বান জানান রাষ্ট্রপতি।
বিগত বছরের সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা পেছনে ফেলে নতুন বছরে অমিত সম্ভাবনার পথে বাংলাদেশ এগিয়ে যাক– খ্রিষ্টীয় নববর্ষে এই প্রত্যাশা করে সাহাবুদ্দিন বলেন🔯, নববর্ষ সবার মাঝে জাগিয়ে তোলে নতুন আশা, নতুন সম্ভাবনা। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ সবার জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল আনন্দ ও কল্যাণ।