রাজধানীর ধানমন্ডিতে পুলিশ ও বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘܫটনা ঘটেছে। &nb☂sp;
মঙ্গলবার (২৩ মে) বিকেলে ১০ দফা দাবিতে রাজধানীর ধানমন্ডিতে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ শেষে পদযাত্রা শুরু করেন বিএনপি নেতাকর্মীরা। পদযাত্রাটি ঢাকা সিটি কলেজের দিকে এগিয়ে যাওয়ার সময় পুলিশের সঙ্গে ধাওয়া-পাল্♑টাধাওয়া হয়। এ সময় পুলিশ ব🍃িএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য শেখ রবিউল আলমসহ কয়েকজনকে আটক করে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সায়েন্সল্যাব মোড়ে এসে বিএনপির কিছু নেতাকর্মী পুলিশের ব্যারিক𓄧েড ভেঙে এগিয়ে যেতে চান। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে। পরে বিএনপি নেতাকর্মীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ লাঠিচার্জ শুরু করে। এ সময় বিএনপির নেতাকর্মীরা পুলিশ সদস্যদের লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর করে ধরিয়ে দেয়। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে।
ফায়ার সার্ভিসের সদরদপ্তরের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার খালেদা ইয়াসমিন বলেন, “সায়েন্সল্যাবে একটি যাত্রীবাহ🥃ী বাসে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে বলে আমরা খবর পেয়েছি। তবে এই মুহূর্তে আমরা ইউনিট পাঠাতে পা🍬রছি না ঘটনাস্থলে, কারণ ওইখানে সংঘর্ষ চলছে বলে পুলিশের মাধ্যমে আমরা খবর পেয়েছি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও শান্ত হলে আমাদেরকে যদি পুলিশ জানায় তাহলে আমাদের ইউনিট ঘটনাস্থলে যাবে।”
রমনা জোনের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন বলেন, “পদযাত্রার শেষের সারি থেকে কিছু ছেলে পুলিশের ওপর চড়াও হয়। তারা ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করতে থাকে। এসময় ব্যানারের লাঠি দিয়ে পুলিশকে তারা লাঠিপেটা করে। পুলিশও পাল্টা জবাব দেওয়ার চেষ্টা ক🌳রে। এর মধ্যে তারা একটি বিআরটিসি বাসে আগুন দেওয়ার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে বাসের গ্লাস ভেঙেছে।”
ডিসি বলেন, “সংঘর্ষে আমাদের বেশ কয়েকজন পুল﷽িশ সদস্য আহত হয়েছেন। অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাটি তারা না ঘটালেও পারত। এখন আমরা 🦂আইনগত ব্যবস্থা নেব। এ ঘটনায় ১০/১২ জনকে আটক করা হয়েছে। তারা ঘটনার সঙ্গে জড়িত কি না তা যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে।”