আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও মহান শহীদ দিবস (২১ ফেব্রুয়ারি) ঘিরে কোনো জঙ্গি হুমকি নেই বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেট൲্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক।
রোববা♍র (১৯ ফেব্রুয়ারি) বেলা দেড়টার দিকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে সংবাদ সম্ম𒈔েলনে তিনি এ তথ্য জানান।
খন্দকার গোলাম ফারুক বলেন, “২০ ফেব্রুয়ারি রাত ১২টা থেকে ২১ ফেব্রুয়ারির আনুষ্ঠানিকতা শুরু হবে। ১২টার পর পরই রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী প্রথমে শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করবেন। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে দুই ভাগে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হবে। প্রথম ভাগে রাষ্ট্রপতি, 💟প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিপরিষদের সদস্য ও বিদেশি কূটনৈতিকরা পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। তারা পুষ্পস্তবক অর্প𓄧ণ করে বিদায় নেওয়ার পর জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। এই দুই ভাগে শহীদ মিনারের নিরাপত্তাসহ ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।”
ডিএমপি কমিশনার বলেন, “২০ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা ৬টা থেকে ২১ ফেব্রুয়ারি সকাল ৬টা, এরপর থেকে সন্ধ্যা ৬টা ও সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ধাপে মোট তিন ধাপে এ এলাকায় পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হবে। প্রবেশপথ ও বেরিয়ে যাওয়ার💮 পথ ছাড়া সবগুলো সড়ক বন্ধ করে দেওয়া হবে।”
একুশে ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে রাজধানীজুড়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েছে জানিয়ে খন্দকার গোলাম ফারুক বলেন, “একুশে ফেব্রুয়ারি বিভিন্ন স্থানে চ🌠েকপোস্ট বসানো হবে। চালানো হবে তল্লাশি। এছাড়াও পুলিশের পাশাপাশি সাদা পোশাকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা মাঠে কাজ করবেন। যে ক𓆉োনো ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় সোয়াট, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট ও ডগ স্কোয়াড প্রস্তুত থাকবে।”
নিরাপত্তার বিষয়টি তুলে ধরে তিনি বল📖েন, “প্রতি বছরের ন্যায় এবারও ডিএমপির পক্ষ থেকে সুদৃঢ়, নিশ্ছিদ্র ও সমন্বিত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। শহীদ মিনার ও তার আশপাশে স্থাপন করা হয়েছে বিপুলসংখ্যক সিসিটিভি ক্যামেরা। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সামনে স্থাপিত পুলিশ কন্ট্রোল রুম থেকে ক্যামেরার মাধ্যমে সার্বক্ষণিক রিয়েল টাইম মনিটরিং করা হবে। সাদা পোশাকে ও ইউনিফর্মে পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশ সদস্য নিয়োজিত থাকবে। শহীদ মিনার এলাকায় প্রবেশের পূর্বে প্রত্যেক দর্শনার্থীকে একাধিক আর্চওয়ে ও মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে তল্লাশি ক🐷রে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে।”