রাজধানীর মগবাজারের ওয়্যারলেস মোড়ে বিস্ফোরণস্থল থেকে অসংখ্য স্প্লিন্টার উদ্ধার ক🔴রা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) হারুন-অর রশ💖ীদ।
মঙ্গলবার দুপুরে ঘটনাস্থলে এসে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি। হারুন-অর রশীদ বলেন, “বিস্ফোরক দ্রব্যটি ময়লা রাখার একটি প্লাস্টিকের ড্রামের মধ্যে ছিল। ভেতর থেকে ময়লা বের করার সময় বোমাটি বিস্ফোরিত হয়। বিস্ফোরণের ঘটনাস্থলে স্প্লিন্টার পাওয়া গেছে। কী উদ্দেশ্যে ওই বিস্ফোরক এখানে রাখা হয়েছিল আমরা তা বের করতে কাজ করছি। বোম্ব ডিসপোඣজাল ইউনিট ঘটনাস্থলে এসেছিল, তারা স্প্লিন্টারগুলো আলামত হিসেবে নিয়ে গেছে।”
প্লাস্টিকের ড্রামটিতে বোমা ছিলা কি না? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “ময়লার ড্র🍃ামটিতে শক্তিশালী বিস্ফোরণ হয়েছিল এবং ঘটন♋াস্থলে অসংখ্য স্প্লিন্টার পাওয়া গেছে। এই বিস্ফোরণে চারজন মানুষ আহত হয়েছেন। একটা স্কুলের সামনে এটা কেন রাখা হয়েছিল সেটা আমরা বের করার চেষ্টা করছি।”
মঙ্গলবার (২৪ জানুয়ারি) সকাল ৯টা ৫০ মিনিটের দিকে ওয়্যারলেস🀅 মোড়ে সেন্ট মেরিস ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের সামনে একটি প্লাস্টিকের ড্রামে বিস্ফোরণ ঘটে। এ ঘটনায় ৩-৪ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে 🍷পুলিশ।
বিস্ফোরণের পর ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) আসাদুজ্জামান ঘট♉নাস্থলে ছুটে যান। তিনি সাংবাদিকদের জানান, ড্রাম থেকে বিস্ফোরক দ্রব্য ফেলে দেওয়ার সময় বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। বিস্ফোরণে চারজন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে দুইজন পথচারী। তিনি বলেন, “বিস্ফোরণের পরপরই ঘটনাস্থলে আমাদের বোম্ব ডিসপোজাল টিম আসে এবং আলামত সংগ্রহ করে। আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি, আগে থেকেই ড্রামের ভেতরে যে কেউ বিস্ফোরকটি রেখে দিয়েছিল। অসাবধানতাবশত ফেলে দেওয়ার কারণে বিস্ফোরণটি ঘটে। বিস্ফোরকটি কে রেখেছিল বা কীভাবে এখানে এসেছে তা উদঘাটনে আমরা কাজ করছি।”
এই বিস্ফোরণের সঙ্গে জঙ্গি সংশ্লিষ্টতা থাকতে পারে কি না জানতে চাইলে এই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, “আমরা 𒅌এমন কোনো বিষয়ে সন্দেহ করছি না। তবে প্রাথমিকভাবে সব বিষয়কে সামনে রেখে আমরা কাজ করছি।”