জিজ্ঞাসাবাদে গোয়েন্দা পুলিশে🦄র (ডিবি) কাছে ইয়াবা সেবনসহ বেশ কিছু তথ্য দিয়েছেন চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ারের কর্ণধার মিল্টন সমাদ্দার।
বৃহস্পতিবার (৯ মে) দুপুরে রাজধানীর মিন্টু রো✃ডের ডিবি কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) হারুন অর রশীদ।
হারুন অর রশীদ বলেন, “ইয়াবা সেবনের কথা স্বীকার করেছেন মিল্টন সমাদ্দার। ৯০০ লাশ দাফনের কোনো প্রমাণ দেখাতে পারেননি। বরং উল্টো তিনি গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কাছে স্বীকার করেছেন মানুষের সহানুভূতি এবং টাকা পাওয়ার জন্যꦰই লাশের সংখ্যা বাড়িয়ে বলে ভিডিও তৈরি করে ফেসবুকে দিতেন🌃 তিনি। এমনকি নিজ মুখে স্বীকার করা ১৩৫টি লাশ কোথায় দাফন করা হয়েছে সে বিষয়েও কোনো তথ্য দিতে পারেননি মিল্টন সমাদ্দার।”
ডিবি প্রধান বলেন, “অনাথ-অসহায় মানুষের এসব ভিডিও ফেসবুকে দিয়ে মানুষের বিবেকে নাড়া দেওয়ার চেষ্টা করেছেন মিল্টন সমাদ্দার। আর লোকজনও তাকে বিশ্বাস করে বিকাশ-নগদের মাধ্যমে টাকা পাঠিয়েছেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, এই আশ্রমে কোনো ডাক্তার তিনি রাখেননি। উল্টো নি🉐জেই বিভিন্ন অপারেশন করতেন। আমাদের আরও কিছু তথ্য জানার বাকি আছে। প্রয়োজনে তাকে আবারও রিমান্ডে নেওয়া হবে।”
হারুন অর রশীদ বলেন, “সমাজে এ ধরনের কাজ আরও যারা করছেন তাদের ব্যাপারেও আমরা খোঁজ-খবর নিচ্ছি। আমরা দেখেছি মানুষের কাছ থেকেই কোটি কোটি টাকা এনে নিজের অ্যাকাউন্টে ꦑরেখে দিয়েছে। কারা তাকে সহযোগিতা করেছে সেসব বিষয়েও আমরা বের করব।”
মিল্টন 🔥কাউকে পরোয়া করতেন না জানিয়ে ডিবি প্রধান বলেন, “অনেক বিশেষ ব্যক্তিদের সঙ্গে তার যোগাযোগ ছিল। তাই তিনি মনে করতেন তাকে কেউ কিছু করতে পারবে না। যারা মিল্টনের আশ্রমে শিশু ও অসুস্থ মানুষ দিয়ে📖 আসতেন, পরে তারা মিল্টনের আশ্রমে অসহায় মানুষদের খোঁজ-খবর নিতে গেলে তাদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার ও মারধর করতেন।”