ভেজাল ও নকল ওষুধ তৈরি করলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের বিধান রেখে ‘ওষুধ আইন ২০২২’ এর খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়ꦓেছে মন্ত্রিসভা। নতুন আইনে ‘ওষুধ’-এর সঙ্গে ‘কসমেটিকস’ শব্দটিও যোগ করা হ💙য়েছে। আইনটি এখন থেকে ‘ওষধ এবং কসমেটিকস আইন-২০২২’ নামে হয়েছে।
সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে আইনের খসড়াটি অনুমোদন দেওয়া হয়। পরে মন্ত্রিসভার বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানাতে সচ🌱িবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সভা কক্ষে প্রেস ব্রিফিং🌄 করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন।
মো. মাহবুব হোসেন জানান, নতুন এই আইনে কোনো ওষুধ ক্ষতিকারক হলে তাৎক্ষণিক তা ওষুধ বাজার থেকে ꧋বাতিল করার বিধান রাখা হয়েছে। এই আইন অনুযায়ী ওষুধের উৎপাদন থেকে সব ব্যাপারে ডব্লিউএইচও এর গাইডলাইন অনুসরণ করতে হবে। ভেজাল এবং নকল ওষুধ তৈরি করলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, “ওষুধের কৃত্রিম সংকট♛ তৈরি করলেও যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। আর নিবন্ধন ছাড়া কারখানা থেকে ওষুধ উৎপাদন করলে ১০ লাখ টাকা জরিমা♔না এবং ১০ বছরের কারাদণ্ড হবে।”
প্রস্তাবিত এই আইনে কিছু ওষুধের দাম সরকার নির্ধারণ করে দেবে জানিয়ে মন্🌱ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, “রেজিস্ট্রার চিকিৎসকের ব্যবস্💯থাপত্র (প্রেসক্রিপশন) ছাড়া এন্টিবায়োটিক বিক্রি করা যাবে না। কোনো দোকান থেকে ব্যবস্থাপত্র ছাড়া এন্টিবায়োটিক বিক্রি করলে ২০ হাজার টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে।”