মুসলিম উম্মাহর সবচেয়ে বড় ধমী♚য় উৎসব ঈদুল ফিতর। এ ঈদুল ফিতরের বাকি আর মাত্র কদিন। এই ঈদ উৎসব ঘিরে চলছে জোর প্রস্তুতি। প্রতি বছরের মতো এবারও ঈদের নামাজ আদায়ের জন্য প্রস্তꦫুত করা হচ্ছে জাতীয় ঈদগাহ মাঠ। যেখানে প্রায় একসঙ্গে ৩০-৪০ হাজারে মানুষ ঈদের নামাজ আদায় করতে পারবেন। ইতিমধ্যে নামাজের মাঠ প্রস্তুত করার কাজ শেষ। এখন চলছে সামিয়ানা টাঙানোর কাজ।
জাতীয় ঈদগাহ মাঠ প্রস্তুত করতে ১২০ থেকে ১৩০ জন শ্রমিক নিয়মিতভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। রমজানের শুরুর দিন থেকে আজও কাজ করে যাচ্ছেন। মাঠের প্রস্তুতি প্রায় সমাপ্তের পথে। এখন চলছে শেষ𓆏 মুহূর্তের প্রস্তুতি। রোববার (৭ এপ্রিল) সরেজমিনে গিয়ে এমন চিত্র দেখা গেছে।
ঈদগাহ মাঠে গিয়ে দেখা যায়, হালকা বৃষ্টির মাঝেও ঈদের শেষ সময়ে কাজ করছেন শ্রমিকরা। ইতিমধ্যে ভেতরের সব কাজ প্রায় শেষের দিকে। এখন গেট নির্মাণও শেষ পর্যায়ে। ঈদগাহে আসা মানুষদের নিরাপত্তার জন্য কদম ফোয়ারার সামনে বসানো হবে পুলিশ ওয়াচ টাওয়ার। এছাড়াও প্রতিটি গে༒টে✤ বসানো হবে পুলিশি নিরাপত্তা।
জাতীয় ঈদগাহ ময়দান প্রস্তুতে দায়িত্বে থাকা পিয়ারু অ্যান্༒ড সন্স ডেকোরেটরের ম্যানেজার মো. মোজাম্মেল হক বলেন, রমজান শুরুর একদিন আগে থেকেই ঈদগাহ মাঠ প্রস্তুতের কাজ শুরু করেছি। দিনে ১২০ থেকে ১৩০ জন শ্রমিক কাজ করছেন। এখানে প্রায় ২৫ থেকে ৩০ হাজার মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করবেন। তাদের মধ্যে♛ নারী মুসল্লির সংখ্যা হবে ৪ থেকে ৫ থেকে হাজার।
ঈদগাঁ মাঠে কাজ করছেন শ্রমিক এহসানুল হক। তিনি বলেন, প🅘্রায় সপ্তাহখানেক ধরে কা♌জ করছি। শেষ পর্যন্ত কাজ করব। আনন্দ নিয়েই আমরা কাজ করছি।
প্রতি বছর ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন জাতীয় ঈদগাহে। নারী-পুরুষ মিলিয়ে এবারও এখানে ঈদের নামাজ আদায় করবেন প্রায় ২৫ হাজার মান⛄ুষ। ঈদের দিন সকাল সাড়ে ৮টায়🍎 হবে ঈদের প্রথম জামাত।
সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে,𒅌 প্রায় ৩০ হাজার বর্গমিটারের জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে এরই মধ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। এবার ঈদগাহের প্যান্ডেলের ক্ষেত্রফল ২৫ হাজার ৪০০ বর্গ🐬মিটার।
গত বছর এই ঈদগাহ ময়দানে প্রবেশের জন্য♏ 🥂ভিআইপি গেট ছিল একটি। পাশাপাশি জনসাধারণের জন্য একটি এবং মহিলাদের প্রবেশের জন্য পৃথক একটি গেট রাখা হয়েছিল। গতবার ঈদ জামাতে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে ভিআইপি পুরুষ কাতার ছিল ৫টি এবং মহিলা কাতার ছিল একটি। ঈদুল ফিতরের নামাজের পর ঈদুল আজহাতেও নামাজের জন্য ঈদগাহ মাঠটি সাজানো থাকে। এরপর আস্তে আস্তে এগুলো খুলে ফেলা হয়।