পাট ও পাটজাত পণ্যের বাজার সম্প্রসারণꦉ ও এই খাতের টেকসই উন্নয়নে সরকারের সহযোগিতা চান পাট ও পাটজাত পণ্যের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা। অগ্রিম আয়কর (এআইটি), টিডিএস, ভর্তুকির ওপর কর, কাঁচা পাটের উচ্চ মূল্য, ব্যাংক ঋণের চাপসহ বিভিন্ন কারণে কারখানা চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে বলে মনে করছেন এই খাতের ব্যবস❀ায়ীরা।
সোমবার (৩ জুন) এফবিসিসিআইয়ের পাট ও পাটপণ্যবিষয়ক এক স্ট্যান্ডিং কমিটির সভায় এই বিষয়ে কথা বলেন ব্যবসায়ীরা। রাজধানীর মতিঝিলে অবস্থিত এফবিসিসিআই আইকনে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি অংশ নেন এফবিস𒁏িসিআই সভাপতি মাহবুবুল🏅 আলম।
মাহবুবুল আলম বলেন, “বিভিন্ন কারণে আমরা পাটের বাজার হারিয়েছি। দেশে পাট চাষে নিম্নমানের বীজ ব্যবহৃত 🐻হচ্ছে🐟। এই খাতের টেকসই উন্নয়নে দুর্বলতাগুলো চিহ্নিত করার পাশাপাশি সমস্যাগুলো সমাধানে সরকারি-বেসরকারি খাতকে একইসঙ্গে কাজ করতে হবে। এই খাতের উন্নয়নে এফবিসিসিআইর পক্ষ থেকে সবরকম সহযোগিতা থাকবে।”
এফবিসিসিআইর সিনিয়র সহ-সভাপꦕতি মো. আমিন হেলালী বলেন, “পাট পরিবেশবান্ধব শিল্প। বিশ্বব্যাপী এই শ𝓀িল্পের চাহিদা আছে। তবে পাট খাতের টেকসই উন্নয়ন করতে এটাকে আরও বেশি ব্যবহার উপযোগী করতে হবে। না হলে বাজার কমে আসবে।”
সভায় ডিরেক্টর ইন-চার্জ আবুল হোস🃏েন বলেন, “পাটশিল্পের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব ও প্রাধান্য দিতে হবে। এ শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে 𝓀হবে।”
সভায় সভাপতিত্ব করেন কমিটির কো-চেয়ারম্যান ও জেম জুট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী নাবিল আহমেদ। তিনি বলেন, “স্বাধীনতার পরে অর্থনৈতিক মুক্তিই ছিল বঙ্গবন্ধ𝔍ুর প্রধান স্বপ্ন। আর পাট ও পাটজাত পণ্য ছি🅰ল সেই অর্থনীতির অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু। পাটশিল্পের সুদিন এখনো আছে। এজন্য সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।”