• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২৪, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ভারতের বিবৃতি বন্ধুত্বের চেতনাবিরোধী: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: নভেম্বর ২৭, ২০২৪, ০৮:০৯ এএম
ভারতের বিবৃতি বন্ধুত্বের চেতনাবিরোধী: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

বাংলাদেশ সম্মিলিত সনা🔯তনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও চট্টগ্রামের হাটহাজারীর পুণ্ডরীক ধামের অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে গ্রেপ্তারে ভারতের প্রতিক্রিয়ায় পাল্টা বিবৃতি দিয়েছে বাংলাদেশ।

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্ব𝔍র) রাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ বিবৃতি দেওয়া হয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “যেভাবে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ একটি বিষয়, চিন্ময় দাসের গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিয়ে কোনো কোনো মহল ভুলভাবে উপস্থাপন করছে, তাতে বাংলাদেশ হতাশা ও দুঃখ বোধ করছে। ꦉএ ধরনের ভিত্তিহীন বিবৃতি শুধু ঘটনাটিকে ভুলভাবেই তুলে ধরছে না, বরং প্রতিবেশী দুই দেশের মধ্যে যে বন্ধুত্ব এবং বোঝাপড়ার সম্পর্ক রয়েছে, তার মনোভাবের বিরোধী।”

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, “বাংলাদেশ গভীরভাবে বিশ্বাস করে, কোনোরকম ব্যত্যয় ছাড়াই প্রত্যেক ধর্মের মানুষের তাদের ꦿধর্মীয় উৎসব, রীতিনীতি পালনের বা মতপ্রকাশের অধিকার রয়েছে। অন্য সব নাগরিকের মতো বিশেষ করে ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্যদের রক্ষা করা বাংলাদেশ সরকারের অন্যতম দায়িত্ব। সেই সঙ্গে বাংলাদেশ সরকার মনে করিয়ে দিতে চায় যে, দেশটির বিচার বিভাগ পুরোপুরি স্বাধীন এবং সরকার তাদের কার্যক্রমে কোনো হস্তক্ষেপ করে না। বর্তমানে যে বিষয়টি নিয়ে কথা তোলা হয়েছে, সেটিও দেশের আদালতে বিচারাধীন রয়েছে।”

বাংলাদেশের সরকার সব সম্প্রদায়ের মধ্যে সম্প্রীতি বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ উল্লেখ করে বলা হয়, “চট্টগ্রামে নিষ্ঠুরতার সঙ্গে যেভাবে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে হত্যা করা হয়েছে, তাতেও বাংলাদেশ সরকার অত্যন্ত উদꦕ্বিগ্ন। যেকোনো মূল্যে বন্দর নগরীতে ধর্মীয় সম্ཧপ্রীতি বজায় রাখার জন্য সরকার সেখানে নিরাপত্তা আরো জোরদার করেছে।”

এর আগে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের গ্রেপ্তারে উদ্বেগ প্রকাশ করে বিবৃতি দেয় ভারত। এতে বলা হয়, “বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতন জাগরণ জোটের মুখপাত্র শ্রী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তার ও জামিন নাকচ করার বিষয়টি আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে দেখছি। বাংলাদেশের হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের ওপর একাধিক হামলার পরে এ ঘটনা ঘটলো। এই ঘটনার অপরাধীরা ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকলেও একজন ধর্মীয় নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ চাপানো হয়েছে; যিনি শান্তিপূর্ণ সমাবেশಌের মাধ্যমে ন্যায্য দাবিগুলো উপস্থাপন করেছিলেন।”

হিন্দꦏুসহ সব সংখ্যালঘুর নিরাপত্তা, শান্তিপূর্ণ সমাবেশ ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিতে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বানও জানানো হয় বিবৃতিতে।

Link copied!