• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২৪, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


আইনজীবী আলিফ হত্যা, ৫২ সেকেন্ডের ভিডিওতে যা দেখা গেল


চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
প্রকাশিত: নভেম্বর ২৯, ২০২৪, ০৫:১৩ পিএম
আইনজীবী আলিফ হত্যা, ৫২ সেকেন্ডের ভিডিওতে যা দেখা গেল

চট্টগ্রাম আদালতে বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জ🦩াগরণ জোটের মুখপাত্র ও চট্টগ্রামের হাটহাজারীর পুণ্ডরীক ধামের অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুরের পর তার অনুসারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের সময় কুপিয়ে হত্যা করা হয় জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফকে।

গত মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) চট্টগ্রাম আদালতে আদালত প্রাঙ্গনে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এরই মধ্যে সেই ঘটনার একটি ভিডিও ফুটেজ পুল﷽িশ সংগ্রহ করেছে।

পুলিশের সংগ্রহ করা ওই ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, সাদা শার্ট ও কালো প্যান্ট পরা একজন ব্যক্তি রাস্তায় পড়ে আছেন। আশপাশে ২৫-৩০ জন যুবক দ♔াঁড়িয়ে রয়েছে। এদের মধ্যে এক যুবকের পরনে কমলা রঙের গেঞ্জি, কালো প্যান্ট, এবং মাথায় ছাই রঙের হেলমেট। হেলমেটধারী যুবকটি হাতে থাকা কিরিচ দিয়ে পড়ে থাকা ব্যক্তিকে একের পর এক আঘাত করছেন। একই সঙ্গে আরও তিন-চারজন তাকে মারধর করছেন।

পুলিশ জানিয়েছে, কিরিচ হাতে আঘাতকারী যুবকের নাম চন্দন দাস, যিনি পেশায় পরিচ্ছন্নতাকর্মী। ইতোমধ্যে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে রমিত দাস, সুমিত দাস, গগন দাস, নয়ন দাস, বিশাল দাস, আমান দাস, মনু মেথর ও রাজীব ভট্টাচার্যকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারদের বেশির ভাগই পরিচ্ছন্নতাকর্মী, আর একজন✱ একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থী। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারে অভি🌳যান অব্যাহত রয়েছে।

আইনজীবী আলিফ হত্যার পেছনে কারা, যে তথ্য জানা গেল

গত মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম আদালতে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন আবেদন নামঞ্জুর হয়। এরপর তাকে কারাগারে পাঠানোর জন্য প্রিজন ভ্যানে তোলার সময় তার অনুসারীরা বাধা দেন এবং প্রিজন ভ্যান আটকে বিক্ষোভ শুরু করেন। পরিস🐬্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও বিজিবি লাঠিচার্জ করে এবং সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করে।

এই পরিস্থিতি থেকেই সংঘর্ষের সূত্রপাত হ༺য়। ♐সংঘর্ষ চলাকালে আইনজীবীদের গাড়ি ভাঙচুর ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের প্রতিবাদে কিছু আইনজীবী মিছিল বের করেন। একাধিক প্রত্যক্ষদর্শীর মতে, মিছিল শেষে ফেরার পথে হোঁচট খেয়ে রাস্তায় পড়ে যান সাইফুল ইসলাম আলিফ। তখনই তাকে ঘিরে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করা হয়।

এ বিষয়ে নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (গণমাধ্যম) কাজী তারেক আজিজ বলেন, পুলিশ সর্বোচ্চ পেশাদারি ও ধৈর্যের সঙ্🃏গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছে। দায়িত্বে কারও গাফিলতি ছিল ন🤪া।

Link copied!