• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


বাংলাদেশের অর্থনীতিতে নজরদারি বাড়িয়েছে আইএমএফ


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১৫, ২০২৩, ০৬:৫২ পিএম
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে নজরদারি বাড়িয়েছে আইএমএফ
আইএমএফ। ফাইল ফটো

বাংলাদেশের জন্য দ্বিতীয় কিস্তির ৬৮ কোটি ৯০ লাখ ডলার ঋণ অনুমোদন করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। এ ঋণ চূড়ান্ত হওয়ার পর থেকে বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রতি নজরদারিও বাড়িয়েছে সংস্থাটি। দুর্বলতা মোকাবিলায় সংস্থাটি আর্থিক খাতের সংস🅠্কারের দিকেও মনোনিবেশ করতে পরামর্শ দিয়েছে।

শুক্রবার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল ৮টায় বাংলাদেশ প্রসঙ্গে ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে আইএমএফের এশীয় ও প্যাসিফিক বিভাগ। এ স꧙ময় অন্য কয়েকজন কর্মকর্তার সঙ্গে এতে সংযুক্ত ছিলেন বাংলাদেশে আইএমএফের প্রতিনিধি জয়েন্দু দে।

সংবাদ সম্মেলনের আগে বাংলাদেশের ওপ﷽র কান্ট্রি রিপোর্ট প্রকাশ করে আইএমএফ। ওই রিপোর্টে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক 🌼পরিস্থিতি, চ্যালেঞ্জ, সম্ভাবনা এবং করণীয় বিষয়ে বিস্তারিত পর্যালোচনা রয়েছে।

আইএমএফের রিপোর্ট অনুযায়ী বাংলাদেশ পরিমাণগত প🐟ারফরম্যান্স ক্রাইটেরিয়ার তিনটি বিষয়ের মধ্যে রিজার্ভ ছাড়া বাকি দুটি অর্জন করেছে। এ দুটি শর্ত সরকারের বাজেট ঘাটতি এবং সরকারের বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ সংক্রান্ত। চারটি ইন্ডিকেটিভ টার্গেটের মধ্যে কর সংগ্রহ ছাড়া বাকি তিনটি পূরণ করেছে। এই তিনটি সরকারের সামাজিক ব্যয়, মূলধনী বিনিয়োগ এবং মুদ্রা সরবরাহ সংক্রান্ত শর্ত। এছাড়া ব্যাংক কোম্পানি আইন, আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইনসহ কাঠামোগত সংস্কারের বেশিরভাগ শর্ত পূরণ করা হয়েছে।

এক প্রশ্নের উত্তরে রাহুল আনন্দ বলেন, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক পরিস্থিতির ওপর আইএমএফ কোনো মন্তব্য করে না। অবশ্য সংস্থাটির রিপোর্টে বলা হয়ে♚ছে, জানুয়ারিতে বাংলাদেশের নির্বাচন অর্থনীতিতে অনিশ্চয়তা বাড়াতে পারে।

এদিকে বাংলাদেশ গত জুন শেষে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সংরক্ষণের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে না পারায় আইএমএফের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে যে অব্যাহতি চেয়েছিল, তা অনুমোদন করেছে সংস্থাটির পর্ষদ। একই সঙ্গে ডিসেম্বর শেষে রিজার্ভ সংরক্ষণের সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ডিসেম্বর শেষে নিট রিজার্ভ থাকার কথা ছিল ২৬ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার। সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৭ দশমি♚ক ৮ বিলিয়ন ডলার। জুন শেষে কর আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি। তবে এক্ষেত্রে ডিসেম্বরের লক্ষ্যমাত্রা সংশোধন করা হয়নি।

Link copied!