• ঢাকা
  • শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৫ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ইমামের কোনো দোষ নেই : জবি ছাত্রী


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: মে ২৯, ২০২৪, ১১:২২ এএম
ইমামের কোনো দোষ নেই : জবি ছাত্রী
মো. ছালাহ উদ্দিন । ছবি : সংগৃহীত

এক ছাত্রীকে ঘিরে আলোচিত ঘটনায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের ইমাম মো. ছালাহ উদ্দিনকে দায়িত্ব থেকে মৌখিকভাবে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। তবে ওই ছাত্রী বলেছেন, মসজিদের ইমামের কোনো দোষ নেই। ইমাম খুব ভ🌜ালো মানুষ, তিনি মসজিদে প্রবেশই করেননি।

মসজিদের মুয়াজ্জিন ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সূত্রে জানা যায়, গত ১৮ মে শারীরিক অসুস্থতাবোধ করায় জবির রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রথম বর্ষের এক ছাত্রী কেন্দ্রীয় মসজিদের নারী শিক্ষার্থীদের নামাজের স্থানে ঘুমিয়ে পড়েন। মসজিদের মুয়াজ্জিন তালা লাগাতে গেলে ওಌই ছাত্রীকে দেখতে পান। তখন তিনি ইমামকে বিষয়টি জানান। ওই সময় দায়িত্বে থাকা দুজন পাহারাদার তাকে বের হয়ে আসতে বলেন। 🍸তবে ইমাম বা পাহারাদার কেউই ভেতরে ঢোকেননি। ততক্ষণে ঘটনাস্থলে ইমাম এসে পৌঁছান এবং তিনি প্রক্টরকে ফোন দিয়ে বিষয়টি জানান।


ওই শিক্ষার্থী তখন ইমামকে জানান, তিনি জবির বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের আবাসিক ছাত্রী। ইমাম তখন হলের হাউস টিউটর সাজিয়া আফরি൩নের সঙ্গে ওই ছাত্রীকে কথা বলিয়ে দেন এবং তাকে হলে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে মসজিদে দায়িত্ব অবহেলার অভিযোগ তুলে ইমামকে মৌখিক অব্যাহতি দেয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

ওই ছাত্রী বলেন, “সেদিন রাতে আমি এশার নামাজের 🌳মধ্যে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঘুম ভাঙে৷ লাইট অফ থাকায় ডাকাডাকি করি। এর মধ্যেই দুজন পাহারাদার আসেন। তাদের কাছে বলি, নামাজের মধ্যে কখন যে ঘুমিয়ে গেছিলাম বুঝতে পারিনি। পাহারাদাররা আমাকে বের করেন। একটু পর ইমাম আসেন। তিনি প্রক্টরকে ফোন দেন। আমিও তার সঙ্গে কথা বলি। এরপর হাউস টিউটরের সঙ্গে ফোনে কথা বলি। উনি আমাকে হলে চলে আসতে বলেন। এতে ইমামের তো কোনো দোষ নেই। উনি খুব ভালো মানুষ। তিনি মসজিদের ভেতর প্রবেশই করেননি।”

এ বিষয়ে মসজিদের ইমাম মো. ছালাহ উদ্দিন বলেন, “আমার কাজ মসজিদে নামাজ পড়া🌜নো। কোথায় কে ঘুমিয়ে রয়েছে, সেটা দেখা আমার দায়িত্ব না। তাই নামাজ পড়িয়ে বাসায় চলে এসেছি। পরে রাত সাড়ে ১০টার দিকে মুয়াজ্জিন ফোন দিয়ে বিষয়টি জানান আমাকে। এরপর মসজিদের ভেতরে একজন মেয়ে শিক্ষার্থী অবস্থান করছেন জেনেই আমি প্রক্টরকে ঘটনাটি জানাই। আমি এসে প্রক্টরের সঙ্গে ওই ছাত্রীকে ফোনে যোগাযোগ করিয়ে দিই।” 

ওই ছা✤ত্রী তখন বলেন, “তিনি একা ছাত্রী হলে চলে যেতে পারবেন। এরপর তিনি হলে চল🔯ে যান। এর ১০ দিন পর গতকাল (সোমবার) শুনি আমার বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি হয়েছে।”

Link copied!