জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সার্ভারের পরিষেবা বন্ধের কারণ জানিয়েছেন সংস্থাটির অনღুবিভাগের মহাপরিচালক (এনআইডি) এ কে এম হুমায়ুন কবীর। তিনি বলেছেন, “এনআইডি সার্ভারের পরিষেবা আবা🐠রও চালু করে দেওয়া হয়েছে। মেইনটেনেন্স ও নিরাপত্তার জন্য সাময়িকভাবে এই সেবা বন্ধ রাখা হয়েছিল।”
বুধবার (১৬ আগস্ট) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্ন🥃ের জবাবে꧑ তিনি এসব কথা বলেন।
এ কে এম হুমায়ুন কবীর বলেন, “সাময়িকভাবে এনআইডি সেবা বন্ধ ছিল। এ🅘জন্য আমরা প্রথমে দুঃখ প♌্রকাশ করছি। এনআইডি সার্ভার মেইনটেনেন্সসহ কিছু কাজের জন্য বন্ধ রেখেছিলাম। মেইনটেনেন্স ও নিরাপত্তার জন্যই মূলত সেবা বন্ধ রেখেছিলাম। তবে এখন এনআইডি সেবা চালু করে দেওয়া হয়েছে।”
এনআইডির অনু🍬বিভাগের মহাপরিচালক বলেন, “পত্রিকায় দেখেছি সার্ভারে থ্রেট আসতে পারে। আমরা চিন্তা করলাম, জাতীয় ডাটাবেজে সার্ভারটাকℱে বহন করব, এই ডাটাবেজের যে সার্ভার আমাদের কাছে এটা যদি হ্যাক হয়।”
হুমায়ুন কবীর বলেন, “আমাদের লোকজন জানিয়েছেন, এই মুহূর্তে কোনো থ্রেট নেই। এখান (এনআইডি সার্ভার) থেকে ১১৭টি প্ꩵরতিষ্ঠান ও সাধারণ নাগরিকরাও সেবা পেয়ে থাকেন। 🀅সব মানুষের নিরাপত্তার জন্য এটা করছি। এখন সার্ভার ওপেন আছে সার্ভার থেকে সেবা নিচ্ছি। যদি কোনো ফলস দেখতে পাই, তখন জাতির স্বার্থে আমরা সিদ্ধান্ত নেব কি করা যেতে পারে। জাতিকে ফলস কিছুর মধ্যে ফেলতে দেবো না।”
এনআইডি সেবা বন্ধ করার আগে পাবলিকলি না জানানো প্রসঙ্গে এনআইডি ডিজি বলেন, “১৭১টি প্রতিষ্ঠানকে জানিয়েছি, ൩যারা এখান থেকে সেবা নিয়ে থাকে। তবে পাবলিকলি জানায়নি কারণ একটা প্যানিক সৃষ্টি হতে পারে।”
এ কে এম হুমায়ুন কবীর আরও বলেন, “আমরা সব সময় চেষ্টা করি এটাকে সচ💛ল রাখার জন্য। সবাইকে এনআইডি সেবা দেওয়ার জন্য। যারা ব্যাংকে কাজ করেন, ব্যাংকিং সেবা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সেবা দিয়ে থাকি। ১৪ আগস্ট রাত ১২টার দিকে আমরা এটাকে বন্ধ করে দিয়েছিলাম। বুধবার সকালে এ෴টা চালু করা হয়েছে।”