দীর্ঘদিন ধরেই তারা বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস করে আসছেন। বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের (বিসিএস) পরীক্ষাসহ গত ১২ বছরে ৩০টি নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে গ্রেপ্তার বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (বিপিএসসি) ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ১৭ আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়💖েছে। মঙ্গলবার (৯ জুলাই) বেলা দেড়টার দিকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন 🧔ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে তাদের হাজির করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এরপর তাদের সিএমএম আদালতের হাজতখানায় রাখা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন পিএসসির সাবেক চেয়ারম্যানের গাড়িচালক সৈয়দ আবেদ আলী ও তার ছেলে সৈয়দ সোহানুর রহমান সিয়াম, পিএসসির উপপরিচালক মো. আবু জাফর ও মো. জাহাঙ্গীর আলম, সহকারী পরিচালক মো. আলমগীর কবির, অফিস সহায়ক খলিলুর রহমান ও অফিস সহায়ক (ডিসপাস) সাজেদুল ইসলাম, সাবেক সেনাসদস্য নোমান সিদ্দিকী, ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থী আবু সোলায়মান মো. সোহেল, অডিটর 🎀প্রিয়নাথ রায়, ব্যবসায়ী মো. জাহিদুল ইসলাম, নারায়ণগঞ্জ পাসপোর্ট অফিসের নিরাপত্তা প্রহরী শাহাদাত হোসেন, ঢাকার ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অফিসে কর্মরত মো. মামুনুর রশীদ, শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের মেডিকেল টেকনিশিয়ান মো. নিয়ামুন হাসান, ব্যবসায়ী সহোদর সাখাওয়াত হোসেন ও সায়েম হোসেন ও লিটন সরকার।
সম্প্রতি দেশের বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের অনুসন্ধানে🔯 বেরিয়ে আসে বিসিএসসহ ৩০টি নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের তথ্য। বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশনের (বিপিএসসি) ছয় কর্মকর্তা🧔-কর্মচারীর একটি সিন্ডিকেট দীর্ঘদিন ধরে প্রশ্ন ফাঁসের সঙ্গে জড়িত বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
রোববার (৭ জুলাই) রাতে বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশের প🍨র সাঁড়াশি অভিযানে নামে সিআইডি। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
লাখো চাকরিপ্রার্থীর ভরসার প্রতীক বিপিএসসির নিয়োগ পরীক্ষায় এমন জালিয়াতির খবর শিউরে ওঠার ম🔜তোই। তবে চাক্ষুষ সাক্ষী💫র তথ্যগুলো মিলিয়ে নিতে বেছে নেওয়া হয় গেল ৫ জুলাই শুক্রবার অনুষ্ঠিত রেলওয়ের উপসহকারী প্রকৌশলীর নিয়োগ পরীক্ষাটিকে।
প্রশ্নফাঁসের ঘটনায় সোমবার💟 (৮ জুলাই) রাতে সিআইডির পক্ষ থেকে রাজধানীর পল্টন থানায় মামলা করা হয়। ৩১ জনের নাম উল্লেখসহ অর্ধশতাধিক ব্যক্তিকে মামলায় আ༒সামি করা হয়েছে।