• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


হেফাজত তাণ্ডবে মিথ্যা তথ্য, আদিলুর-এলানের ২ বছরের কারাদণ্ড


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৪, ২০২৩, ০২:৫৮ পিএম
হেফাজত তাণ্ডবে মিথ্যা তথ্য, আদিলুর-এলানের ২ বছরের কারাদণ্ড

এক দশক আগে মতিঝিলের শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে ♐বিভ্রান্তি সৃষ্টির অভিযোগে তথ্যপ্রযুক্তি আইনে হওয়া মামলায় মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের সম্পাদক আদিলুর রহমান খান ও পরিচালক এ এস এম নাসির উদ্দিন এলানের দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের ১০ হাজার টাকা করে জরিমানার আদেশ দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) ঢাকার সাইবার ট্রাইಞব﷽্যুনালের বিচারক এ এম জুলফিকার হায়াত এ রায় ঘোষণা করেন।

রায় ঘোষণার আগে তারা আജদালতে হাজির হন। রায় শেষে সাজা পরোয়ানা🌸 দিয়ে তাদের কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।

এদিন বিচারক ৫০ পৃষ্ঠার রায় পড়ে শোনা🍎ন। এ সময় কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে ছিলেন আসামিরা। রায় শুনতে আদালতে আসেন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য▨, অস্ট্রেলিয়া ও কানাডিয়ান দূতাবাসের প্রতিনিধিরা।

গত ২৪ আগস্ট রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্ত🌃িতর্ক উꦐপস্থাপন শেষ হয়। ওই দিনই আদালত রায়ের জন্য ৭ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেছিলেন। তবে ওই দিন রায় প্রস্তুত না হওয়ায় রায়ের জন্য ১৪ সেপ্টেম্বর নতুন দিন ধার্য করা হয়।

মামলার বিবরণীতে জানা যায়, ২০১৩ সালে হেফ🍰াজতের শাপলা চত্বরে সমাবেশে ৬১ জনের মৃত্যু হয়েছে মর্মে প্রতিবেদন প্রকাশ করে মানবাধিকার সংগঠন অধিকার।  

একই বছর ১০ জুন গুলশান থ🍬ানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন ডিবির উপপরিদর্শক (এসআই) আশরাফুল ইসলাম। ওই বছরের ১০ জুলাই নিহতের তালিকা চেয়ে অধিকারকে চিঠি দেয় তথ্য মন্ত্রণালয়। কিন্তু সংগঠনটি তালিকা দিতে অস্বীকৃতি জানায়। পরে একই বছর ১০ আগস্ট গ্রেপ্তার হন অধিকার সম্পাদক আদিলুর রহমান খান। ওই বছরের ৯ অক্টোবর হাইকোর্ট থেকে জামিন পান তিনি।

তদন্ত শেষে ২০১৩ সালের ৪ সেপ্টেম্বর ৩২ জনকে সাক্ষী করে আদিলুর ও এল💎ানের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়। ওই বছর ১১ সেপ্টেম্বর অভিযোগপত্র আমলে পলাতক আসামি এলানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।

২০১৪ সালের ৮ জানুয়ারি মামলাটিতে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচারকাজ শুরু হয়। অভিযোগ গঠনসংক্রান্ত আদেশের পর উচ্চ আদালতে মামꦆলা বাতিল চাইলে উচ্চ আদালতের আদেশে বিচারকাজ স্থগ🅠িত হয়ে যায়।

হাইকোর্টেꦗর স্থগিতাদেশ প্রত্যাহারের পর ২০২১ সালের ৫ সেপ্টেম্বর সেই মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। সাক্ষ্য শুরুর দুই বছরের ব্যবধানে বিচার ꧂শেষে মামলাটিতে রায়ের জন্য দিন ধার্য হয়। 

Link copied!