• ঢাকা
  • শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৫ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


যুক্তরাষ্ট্রে তাকসিমের ১৪ বাড়ির বিষয়ে জানতে চান হাইকোর্ট


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: জানুয়ারি ৯, ২০২৩, ১২:০০ পিএম
যুক্তরাষ্ট্রে তাকসিমের ১৪ বাড়ির বিষয়ে জানতে চান হাইকোর্ট
ফাইল ছবি

ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প্রকৌশলী তাকসিম এ খানের যুক্তরাষ্ট্রে ১৪ বাড়ি কেনার বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) দাখিল করা দুটি অভিযোগের অনুসন্ধানের অগ্রগতি জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। দুর্নীতি দমন কম🌌িশনকে ১৫ দিনের মধ্যে এ বিষয়ে জানাতে বলেছেন আদালত।

সোমবার (৯ জানুয়ারি) এ বিষয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদন নজরে নিয়ে বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হা♌য়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ মৌখিকভাবে এ আদেশ দ🌳েন।

এর আগে দৈনিক সমকালের একটি প্রতিবেদনে প্রকৌশলী তাকসিম এ খানের বিপুল অবৈধ সম্পদ অর্জন ও যুক্তরাষ্ট্রে ১৪টি বাড়ি কেনার বিষয়টি উঠে আসে। এ💎 বিষয়ে দুদকে দুটি অভিযোগ করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, তাকসিম এ খানের বা🅠ড়ি কেনার অর্থের উৎস ও লেনদেন প্রক্রিয়ার তথ্য তালাশে নেমেছে ইন্টারপোলসহ একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা। বিপুল পরিমাণ অর্থে একের পর এক বাড়ি কেনার ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রে গোয়েন্দা তালিকায় সন্দেহভাজন হিসেবে তাᩚᩚᩚᩚᩚᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ𒀱ᩚᩚᩚকসিমের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রে ১৪ বাড়ি কেনা এবং অর্থ পাচারকারী হিসেবে আন্তর্জাতিক গোয়েন্দা সংস্থার তালিকায় তাকসিম খানের নাম থাকা নিয়ে সম্প্রতি দুটি অভিযোগ জমা পড়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক)। অভিযꦦোগে কিছু বাড়ির সুনির্দিষ্ট ঠিকানা, ছবি, কোন বাড়ি কখন, কত টাকায় কেনা, তা উল্লেখ করা ꦯহয়েছে। তাকসিম সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির (সিআইএ) ‘গভর্নমেন্ট ওয়াচ নোটিশ’-এর একটি কপি অভিযোগের সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হয়েছে।

এ বিষ♔য়ে দুদক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনুদ্দিন আবদুল্লাহ বলেন, “আমি এখনো প্রতিবেদনটি পড়িনি। অভিযোগের কিছু শক্ত ভিত্তি 🤪থাকতে পারে।”

দুদক চেয়ারম্যান আরও জানান, তাকসিমের বিরুদ্ধে দুদকের কাছে পৃথক ৩টি তদন্ত বিচারাধীন। চলমা⛄ন তদন্তে নতুন অভিযোগ যোগ করা হবে। আলাদা কোনো তদন্ত শুরু করার প্রয়োজন নেই।

মোহাম্মদ মঈনুদ্দিন আবদুল্লাহ বলেন, “যুক্তরাষ্ট্রে তার সম্পদের বিষয়ে জানতে আমরা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটকে (বিএফআইইউ) চিঠি দেব। বিএফআইইউ পরবর্তী ব্যব🍷স্থা নেবে।”

Link copied!