• ঢাকা
  • শনিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৪, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


গুড়-নারকেলের দাম স্থিতিশীল, তবু বিক্রি নেই


বিজন কুমার
প্রকাশিত: অক্টোবর ২১, ২০২৩, ০৬:১১ পিএম
গুড়-নারকেলের দাম স্থিতিশীল, তবু বিক্রি নেই
কারওয়ান বাজারের গুড়, নারকেল, চিড়া, মুড়ি ও মুড়কির দোকান। ছবি-সংবাদ প্রকাশ

শারদীয় দুর্গোৎসব চলছে। কয়েকদিন পর শুরু হবে লক্ষ্মীপূজা। বছরের অন্য যেকোনো সময়ের থেকে পূজায় চিড়া-গুড়-নারকেলের🌠 চাহিদা বেড়ে যায়। এর প্রভাব পড়ে দামে। চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় পূজার এই সময়টায় দামও বেড়ে যায়। তবে, এ বছর নাড়ু, মুড়কি বানানোর উপকরণ এবং প্রসাদের জন্য চিড়ার দাম বাজারে স্থিতিশীল রয়েছে। কিন্তু অন্য সবকিছুর দাম বেশি। তাই ইচ্ছে থাকলেও বেশি নাড়ু, মুড়কি বানানো কিংবা পূজায় বেশি করে প্রসাদ প্রস্তুত করার উপায় নেই।”

শনিবার (২১ অꦡক্🌠টোবর) রাজধানীর কারওয়ান বাজারে আক্ষেপ নিয়ে কথাগুলো বলছিলেন নারকেল ক্রেতা তুষণ বাড়ই।

বাজার ঘুরে দেখা যায়, নাড়ু বানানোর উপকরণ নারিকেল আকার ভেদে প্রতিটি ব𒆙িক্রি হচ্ছে 🌃৮০-১২০ টাকা। গুড় প্রতি কেজি ১২০-১৫০ টাকা, চিড়া ৭০-৮০ টাকা এবং খই প্রতি কেজি ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

বꦬিক্রেতারা বলছেন, গত ৬ মাস ধরে দাম স্থিতিশীল থাকলেও এ বছর পূজাকেন্দ্রিক আশানুরূপ ক্রেতার সমাগম নেই বা💫জারে।

চন্দনা রানি শীল নামেরꦿ এক ক্রেতা বলেন, “বাজার ঘুরলে মাথা খারাপ হয়ে যায়। পূজায় নাড়ু বানাতে হয়। কিন্তু নারকেলের দাম অনেক বেশি। আগে চার থেকে পাঁচটি নারকেলের নাড়ু বানাইতাম। এ বছর দুইটা নারকেল কিনতে হয়েছে। সংশ্লিষ্টদের বাজারের দিকে নজর রাখা দরকার।”

মুড়ি-মুড়কি বিক্রেতা আরমান বলেন, “ছয় মাস থেকে বাজার স্থিতিশীল রয়েছে। তবে এ বছর বাজারে আহামরি চাহিদা নেই। নারকেলের চাহিদা একটু ভালো থাকলেও বিক্রি নেই। মানুষের কাছে এ বছর টাকা-পয়সা নেই বলে মনে হচ্ছে। এসব (নারকেল, চিড়া) কিনতে গেলে অনেকেই অন্য জায়গায় হিস🎐াব মেলাতে পারছেন না।”

রাজ নামের আরেক বিক্রেতা বলেন, “পূজা উপল🃏ক্ষে দাম বাড়েনি, আবার কমেওনি। গুড় ১২০-১৫০ টাকায় ছয় মাস থেকে একই রকম দামে বিক্রি হচ্ছে। অন্য জিনিসের দাম কমলে এবার হয়তো ব্যবসাটা ভালো হতো।”

Link copied!