• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


অ্যাভিয়েশন শিল্পে কারিগরি সহযোগিতা করতে চায় জার্মানি


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: মার্চ ২০, ২০২৪, ০৫:৪৭ পিএম
অ্যাভিয়েশন শিল্পে কারিগরি সহযোগিতা করতে চায় জার্মানি
সচিবালয়ে সাক্ষাৎকালে মুহাম্মদ ফারুক খান ও আখিম ট্রোস্টার। ছবি : সংগৃহীত

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান বলেছেন, “বাংলাদেশে♒র অ্যাভিয়েশন শিল্পের উন্নয়ন ও বিকাশে কারিগরি সহযোগিতা করতে চায় জার্মানি।”

বুধবার (২০ মার্চ) সচিবღালয়ে তার সঙ্গে সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মানির রাষ্ট্রদূত আখিম ট্রোস্ট꧃ার এই আগ্রহের কথা জানান।

আখিম ট্রোস্টার বলেন, “অর্থনৈতিক, কারিগরি এবং প্রশিক্ষণের বিষয়ে আমরা বাংলাদেশের🐻 বিভিন্ন সেক্টরে একত্রে কাজ🦄 করছি। বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান অ্যাভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে আমরা কারিগরি সহযোগিতা প্রদান করতে চাই। এই খাতে দক্ষ টেকনিক্যাল স্টাফ তৈরির জন্য প্রশিক্ষণ প্রদানের বিষয়টিও আমাদের পরিকল্পনায় রয়েছে। সরকার ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণের যে পদক্ষেপ নিয়েছে তাকে ত্বরান্বিত করতে আমরা বাংলাদেশের অ্যাভিয়েশন শিল্পের ‘মর্ডান লজিস্টিক পার্টনার’ হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী।”

এসময় জার্মানির রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের সম্ভাবনা এবং সেই সম্ভা💧বনাকে বাস্তবে রূপ প্রদ🐼ানের জন্য অভ্যন্তরীণ পর্যটকের পাশাপাশি বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাংলাদেশের গৃহীত কার্যক্রম সম্পর্কেও জানতে চান।

প্রত্যুত্তরে পর্য✅টনমন্ত্রী বলেন, “গত ১৫ বছরে বাংলাদেশের অ্যাভিয়েশন শিল্পের প্রবৃদ্ধি হয়েছে দ্বিগুণেরও 🦂বেশি। এই শিল্পের যথাযথ বিকাশ এবং উন্নয়নে বর্তমান সরকার গুরুত্বের সঙ্গে কাজ করছে। বাংলাদেশের অ্যাভিয়েশন সেক্টরে জার্মানির কারিগরি সহযোগিতা পাওয়ার প্রস্তাব আনন্দের। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো আলোচনা সাপেক্ষে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।”

ফারুক খান বলেন, ““বাꦫংলাদেশের সম্ভাবনাময় পর্যটন শিল্পের বিকাশেও সরকার আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছে। সরকারের গৃহীত নানা ব্যবস্থার ফলে ইতোমধ্যে দেশের অভ্যন্তরীণ পর্যটকের সংখ্যা ২ কোটি ছাড়িয়ে গেছে। বিদেশি পর্যটক আকর্ষণের জন্য আমরা বিশেষ পর্যটন অঞ্চল নির্মাণ, ভিসা প্রক্রিয়া সহজিকরণ এবং পার্শ্ববর্তী দেশগুলোকে নিয়ে পর্যটন সার্কিট তৈরিসহ বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করছি। এছাড়া ইতোমধ্যেই পর্যটন মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন সম্পন্ন হয়েছে। এবছরই এই মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন শুরু হবে। আশা করি, এই উদ্যোগগুলো বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটকের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে।”

Link copied!