সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদু🦄জ্জামান খান কামাল, তার স্ত্রী লুৎফুল তাহমিনা খান ও সাফিয়া তাসনিম খানসহ ১০ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।
রোববার (১ সেপ্টেম্বর) দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ ꦚআদেশ দ🧸েন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত।
অন্যরা হলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস, সাবেক ডিআইজি মোল্যা নজরুল ইসলাম, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত অতিরিক্ত সচিব মো🦹. হারন অর রশীদ বিশ্বাস, জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফ মাহমুদ অপু, প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোল্লা ইব্রাহিম হোসেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর এপিএস মনির হোসেন ও শাফি মোদ্দাছির খান।
তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন দুদকের উপপরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম। দুদকের পাবলিক๊ প্রসিকিউটর মীর আহমেদ আলী সালাম শুনানি করেন। শুনানি শেষে আদালত এ আদেশ দেন।
আবেদনে বলা হয়, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ও অন্যান্যের বিরুদ্ধে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ বিভিন্ন দপ্তরে বদলি, পদোন্নতি, জনবল নিয়োগ ও কেনাকাটায় সিন্ডিকেটের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ😼টির অনুসন্ধান চলমান রয়েছে। অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা দেশ ছেড়ে বিদেশে পলায়ন করতে পারেন বলে বিশ্বস্তসূত্রে জানা যায়। অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তাদের বিদেশ ভ্রমণ রহিত করা প্রয়োজন। এর প্রেক্ষিতে তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত।
এর আগে আওয়ামী লীগ সর𒀰কারের আไট মন্ত্রী ও ছয় সংসদ সদস্যের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।
দুদকের পা🥃বলিক প্রসিকিউটর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর এ তথ্য জানান।
দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া সাবেক মন্ত্রীরা হলেন, সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধু꧙রী, সাবꦑেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, সাবেক শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন, সাবেক শিল্পমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, সাবেক মন্ত্রী শাহজাহান খান ও সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম।
দেশত্যা♛গে সাবেক সংসদ সদস্যরা হলেন, সাবেক সংস🔴দ সদস্য সলিম উদ্দিন, মামুনুর রশিদ কিরণ, কুজেন্দ্র লালা ত্রিপুরা, কাজীম উদ্দিন, নুর-ই আলম চৌধুরী ও জিয়াউর রহমান।