• ঢাকা
  • বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ঘুমাইয়া ঘুমাইয়া পদ সর্বস্ব রাজনীতির দিন শেষ : পরশ


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: মার্চ ২২, ২০২৩, ০৯:০৫ পিএম
ঘুমাইয়া ঘুমাইয়া পদ সর্বস্ব রাজনীতির দিন শেষ : পরশ

রাজনীতিতে পরিশ্রমের বিকল্প নেই বলে মন্তব♉্য করেছেন যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ। তিনি বলেছেন, “আমাদের পরিশ্রমী কর্মীবﷺাহিনী দরকার। ঘুমাইয়া ঘুমাইয়া পদ সর্বস্ব রাজনীতির দিন শেষ। এখন জেগে উঠার সময়। জনবিচ্ছিন্ন এবং নিষ্প্রভ কর্মীবাহিনী আমাদের কাম্য না।”

বুধবার (২২ মার্চ) বিকাল ৩টায় বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়, ওসমানী হল মাঠ, তেজগাঁও বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ, ঢাকা মহা🌞নগর উত্তরের অন্তর্গত ২৪, ২৫ (পূর্ব), ꦿ২৫ (পশ্চিম), ২৬, ২৭, ৩৫, ৩৬ ও ৯৯ নং ওয়ার্ডের ইউনিটসমূহের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

শেখ ফজলে শামস্ পরশ বলেন, “আমাদের কাম্য সেই কর্মীবাহিনী যারা নদীর মোহনা 🥂থেকে সাগর ডেকে এনে জনসমুদ্রতে রূপান্তরিত করবে। আমি বিশ্বাস করি, আজকের কর্মীরাই আমাদের আগামীর নেতৃত্ব। কাজেই, নেতৃত্বের গুণাবলিসম্পন্ন কর্মীবাহিনী আমাদের আজকের প্রত্যাশা।”

বিএনপির নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে পরশ বলেন, “ধিক্কার জানাই বিএনপি নামক ওই তথাকথিত বিরোধী দলকে। যারা যুদ্ধাপরাধীদের সঙ্গে আঁতাত ও আপোস করে তাদের হাতে বাংলাদেশের পতাকা তুলে দিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের চরম অপমান করেছিল। এই তাদের আপোসহীন নেত্রী খালেদা জিয়া। বিএনপি যদি রাষ্ট্রীয় দায়িত্বে এলে যুদ্ধাপরাধীদের ছেড়ে দ🌺িবে মুক্তিযোদ্ধাদের ওপর চড়াও হবে। আজকে অনেকে গণতান্ত্রিক অধিকারের কথা বলে। আমার প্রশ্ন ১৯৭১ সালে যখন রাজাকার, আলবদর, আল-সামস বাহিনী গণহত্যা চালিয়েছে, ধর্ষণ, নারী-শিশু নির্বিচারে হত্যা ও অগ্নিসন্ত্রাস করেছে তখন এই সকল সমালোচকদের ভূমিকা কী ছিল। তখন কি তারা গণতান্ত্রিক অধিকারের প্রশ্ন তুলেছিল? বা প্রতিবাদ করেছিল? আমি তা জানতে চাই।”

তিনি বলেন, “২০০১ সালে জামায়াত-বিএনপি সরকার যখন পাকিস্তানী কায়দায় আমাদের হিন্দু ভোটারদের গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দিয়ে তাদের উৎখাত করেছিল, তখনও কি এই গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের ধারক এবং বাহকের প্রশ্ন তুলেছিলেন? বাংলাদেশে প্রায় এক যুগের বেশি সময় যে অগণতান্ত্রিক মিলিটারি শাসকদের দ্বারা রাষ্ট্র পরিচালিত হয়েছিল, সেই ব্যাপারে এবং সেই স꧋ময়ও কি তারা গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের রক্ষক হিসাবে সরব ছিল? ১৫ আগস্টে যখন নারী-শিশু হত্যা করা হয়েছিল, সেই ব্যাপারে তাদের কোনো প্রতিক্রিয়া ছিল কি না, আমার বড্ড জানতে ইচ্ছে করে।”

তিন♑ি বলেন, “পরিষ্কারভাবে এ൩খানে একটা পক্ষপাতিত্ব লক্ষণীয় এবং একটা দ্বিচারিতা বিরাজমান সেটা বুঝা যাচ্ছে। এটা শেখ হাসিনার উপর অন্যায় এবং বাংলাদেশের জনগণের জন্যও খুবই দুর্ভাগ্যজনক অবিচার, যে এত প্রগতি এবং উন্নয়নের পরেও এই সকল সমাজের তথাকথিত বিবেকদের প্রত্যয়ন আমাদের শুনতে হয়? দুভাগ্য বঙ্গবন্ধুকন্যার। দুর্ভাগ্য বাংলাদেশের জনগণের। তবে এই প্রত্যয়ন তাদের অত্যাচারী এবং পক্ষপাতদুষ্ট মনোভাবই ব্যক্ত করেছে বলে আমি মনে করি।”

তিনি আরও 🍒বলেন, “এই সকল বঞ্চনা এবং অন্যায়ের মাঝে এই অগ্নিঝরা মার্চ মাসে, স্বাধীনতার মাসে দাঁড়িয়ে চলেন আমরা ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ দ্বারা আবারো অনুপ্রাণিত হই। কারণ আমি বিশ্বাস করি, ৭ মার্চের ভাষণ যুগে যুগে বিশ্বের সকল অবহেলিত ♎ও বঞ্চিত মানুষকে অনুপ্রেরণা যোগাবে। সেই কারণেই বঙ্গবন্ধুকে বলা হয়, ‘সকল যুগেই প্রাসঙ্গিক ও সমকালীন।”

জাতীয় বিভাগের আরো খবর

Link copied!