ই-বুককে পাঠকের কাছে আকৃষ্ট ও সহজলভ্য করা হবে বলে জানিয়েছেন সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ। তিনি বলেছেন, “স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার অন্যতম উপাদান স্মার্ট গ্রন্থাগার তৈরি ও পাঠকদের যুগোপযোগী সেবা প্রদানের মাধ্যমে আলোকিত সম🔜াজ বিনির্মাণে ই-বুকের কোনো বিকল্প নেই। আমরা পর্যায়ক্রমে কাগজের পৃষ্ঠায় মুদ্রিত বইসমূহকে ই-বুকে রূপান্তরের উদ্যোগ নিয়েছি।”
রোববাꦑর (৪ জুন) সকালে রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরের কবি সু☂ফিয়া কামাল মিলনায়তনে গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তর ও চট্টগ্রাম মুসলিম ইনস্টিটিউট সাংস্কৃতিক কমপ্লেক্স স্থাপন প্রকল্পের উদ্যোগে ‘স্মার্ট গ্রন্থাগার বিনির্মাণে ই-লাইব্রেরির ভূমিকা’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
কে ✃এম খালিদ বলেন, “কাগজের বইকে ই-বুকে রূপান্তরের ক্ষেত্রে যাতে মানসম্পন্ন বইসমূহকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়, সে বিষয়টিকে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নিতে হবে। কোনোক্রমেই মানহীন বই যেন এতে স্থান না পায়, সܫেদিকে সতর্ক নজর রাখতে হবে।”
গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মꦍো. আবুবকর সিদ্দিকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রোকনুজ্জামান।
সেমিনারে আলোচনা করেন জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক মো. কামরুজ্জামান ও সাবেক রেজিস্ট্রার অব কপিরাইট🥀স জাফর রাজা চৌধুরী। এছাড়া অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তরের পরিচালক মোছা. মরিয়ম বেগম।