মার্কিন ডলার কে🍷নাবেচার সব পদ্ধতি থেকে সরে এসে এক দরব্যবস্থা কার্যকর করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্ত মেনে ডলারের এই এক দাম পদ্ধতি অবশ্য চালু করা হয়েছে। এখন থেকে প্রবাসী আয়ের ডলার ও রপ🐬্তানি আয়ের ডলার কেনায় একটিই দাম হবে।
অন্যদিকে ডলার বিꦏক্রির ক্ষেত্রে দাম হবে আরেকটি। তবে সবাই এক দামেই ডলার বিক্রি করবে। এক ব্যাংক আরেক ব্যাংকের কাছে যে দামে ডলার বিক্রি করবে, বাংলাদেশ ব্যাংকও সেই দামে রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করবে।
রোববার (৩ সেপ্টেম্বর) থেকে এই ব্যবস্থা চালু হয়েছে। তবে রোববার আন্তর্জাতিক বাজার বন্ধ থাকায় সেদিন সাধারণত ব♍িদেশি মুদ্রার লেনদেন খুব কম হয়। এ জনಞ্য আজ সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) থেকে পুরোপুরি কার্যকর হচ্ছে ডলারের এক দর।”
নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, পণ্য বা সেবার রপ্তানি আয়ের ডলার ও প্রবাসী আয়ের ডলার কেনায় দাম হয়েছে ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা। আগে ব্যাংকগুলো আনুষ্ঠানিকভাবে প্র✅তি ডলারের জন্য প্রবাসীদের ১০৯ টাকা এবং রপ্তানিকারকদের ১০৮ টাকা ৫০ পয়সা দিত।
এছাড়াও ব্যাংকগুলো এখন আমদানিকারকদের কাছে ১১০ টাকায় ডলার বিক্রি করবে। আগে আমদানি দায় মেটাতে ব্যা💮ংকগুলো আমদানিকারকদের কাছে প্রতি ডলার ಞ১০৯ টাকা ৫০ পয়সায় বিক্রি করত।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর গত বছরের মার্চ থেকে দেশে ডলার সংকট প্রকট আকার ধারণ করে। এ সংকট মোকাবিলায় শুরুতে ডলারের দাম বে⛦ঁধে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে সং𝔍কট আরও বাড়ে।
গত অর্থবছর কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিক্রি করে ১৩ দশমিক ৫৮ বিলিয়ন ডলার। আর ২০২১–২২ অর্থবছরে বিক্রি করে ৭ দশমিক ৬২ বিলিয়ন ডলার। এভাবে ডলার বিক্রির ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্♓ভ ধারাবাহিকভাবে কমে ২৩ বিলিয়ন ডলারে নেমেছে। ২০২১ সালেরꦿ আগস্টে যা সর্বোচ্চ ৪৮ বিলিয়ন ডলারের ওপরে উঠেছিল।