রাজধানী ঢাকায় বায়ুদূষণ কিছুতেই কমছে না। প্রা♔য় দিনই দূষণের তালিকায় বিশ্বে শীর্ষে উঠে আসছে। এর ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) আবারও শীর্ষে উঠে এসেছে।
মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টায় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ৩২০ 🌌নিয়ে ঢাকার বাতাসের মান ‘ঝুঁকি𝓰পূর্ণ’ অবস্থায় করে।
ঢাকা ছাড়া বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার সারায়েভো, ভারতের কলকাতা এবং দিল্লি যথাক্রমে ২৪৪, ২১৩ এবং ২১৩ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার দ্বিতীয়, তৃতীয় এবং চতু෴র্থ স্থানে ছিল।
একিউআই স্কোর ১০০ থেকে ২০০ পর্যন্ত ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়; বিশেষ করে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য। একইভাবে একিউআই স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে স্বাস্থ্য সতর্কতাসহ তা জরুরি অবস্থা হিসেবে বিবেচিত হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রব🅘ীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ꦅির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে।
অন্যদিকে ৩০১ থেকে🌳 ৪০০ একিউআই স্কোরকে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জ🐼ন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে; যেমন বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২ দশমিক🐭 ৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
২০১৯ সালের মার্চে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকার বায়ুদূষণের প্রধান উৎস তিনটি। সেগুলো হলো, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও๊ নির্মাণ সাইটের ধুলো।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) 🧜তথ্যানুসারে, বায়ুদূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ꧒ মারা যায়।