• ঢাকা
  • বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


‘জনগণের মতামতের ভিত্তিতে ঢাকা-১৮ আসন পরিচালিত হবে’


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৩০, ২০২৩, ০৬:০৫ পিএম
‘জনগণের মতামতের ভিত্তিতে ঢাকা-১৮ আসন পরিচালিত হবে’
নির্বাচনী গণসংযোগে খসরু চৌধুরী। ছবি : সংবাদ প্রকাশ

জনগণের মতামতের ভিত্তিতে ঢাকা-১৮ আসন পরিচালিত হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা🍨 মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক ও ঢাকা-১৮ আসনের কেটলি মার্কার প্রার্থী খসরু চৌধুরী। তিনি বলেছেন, “আমি এমপি নির্বাচিত হলে, সবাইকে সঙ্গে নিয়ে ঢাকা-১৮ আসনকে একটি স্মার্ট আসন হিসেবে গড়ে তুলব। যেখানে থাকবে না কোনো সন্ত্রাস, মাদক ও চাঁদাবাজ। আমি জনগণের সেবক হতে চাই। আমার অঙ্গীকার, এমপি হবে জনতার।”

শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধা𒅌নীর উত্তরার ৩ নম্বরে সেক্টরꦆ এলাকায় নির্বাচনী গণসংযোগকালে তিনি এসব কথা বলেন।

খসরু চৌধুরী ব🌺লেন, “আমি এমপি নির্বাচিত হলে ঢাকা-১৮ আসনের নাগরিকদের সিটি করপোরেশনের নিকট থেকে প্রাপ্য সকল সুযোগ-সুবিধা সুনিশ্চিত করা হবে। জরুরি ভিত্তিতে ড্রেনেজ ও পয়ঃনিষ্কাশনের পদক্ষেপ গ্রহণ, রাস্তা উন্নয়ন, নির্মাণ ও সংস্কার করা, সুপেয় পানি সরবরাহের ব্যবস্থা উন্নয়ন ও গ্যাস প্রবাহ সমস্যার সমাধান করা হবে।”

ঢাকা-১৮ আসনের কেটলি মার্কার এ প্রার্থী বলেন, “মানসম্মত শিক্ষা ব্যবস্থা বাস্তবায়ন ও দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য উপবৃত্তি প্রদান করা হবে। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানসমূহের উন্নয়ন ও বিনামূল্যে ওয়ার্ডভিত্তিক ধর্মীয় শিক্ষা প্রদান করা হবে। মাদ🌳ক, সন্ত্রাস, ঘুষ ও দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”

খসরু চৌধুরী বলেন, “প্রতিটি ওয়ার্ডে কমপক্ষে একটি করে খেলার মাঠ নি൲র্মাণ, মাদক থেকে দূরে থাকার জন্য শ🌞িশু, কিশোর ও যুবকদের মাঝে ক্রীড়া সরঞ্জাম প্রদান করা হবে। চিকিৎসা ব্যবস্থা উন্নয়ন, দরিদ্রদের মাঝে চিকিৎসা সহায়তা ও স্বাস্থ্য ক্যাম্পের মাধ্যমে চিকিৎসা সেবা প্রদান। কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার মাধ্যমে বেকার যুব সমাজের বেকারত্ব দূরীকরণ করা হবে।”

খসরু চৌধুরী আরও বলেন, “ঢাকা-১৮ সংসদীয় আসনে একটি বয়স্ক পুনর্বাসন কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হবে। অঞ্চলভেদে প্রয়োজনীয়তার নিরিখে সরকারি হাসপাতাল ও কবরস্থান নির্মাণ করা হবে। ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠান মসজিদ, মাদ্রাসা, মন্দির, স্কুল, কলেজ, স্থাপন ও 𓃲উন্নয়নে কাজ করা হবে। সেক্টর কল্যাণ সমিতিগুলোতে নিয়মিত নির্বাচনের মাধ্যমে প্রতিনিধি নির্বাচনের সু-ব্যবস্🥂থা করা হবে। মশক নিধন অভিযান জোরালো করা হবে। কিশোর গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”

Link copied!