মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অꩵষ্টম তলার ডেঙ্গু ওয়ার্ডে পা ফেলার জায়গা নেই। সবচেয়ে বেশি ডেঙ্গু রোগীর চাপ সামাল দিচ্ছে হাসপাতালটি। এজন্য চলতি বছর ডেঙ্গু চিকিৎসার 𒐪জন্য হাসপাতালটি বেশি আলোচনায় এসেছে।
রোববার (২০ আগস্ট) রাজধানীর মুগদা🎐 মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
হাসপাতালটিতে রোগীদের বড় একটি অংশ চিকি⛦ৎসা নিচ্ছেন মেঝেতে। রোগীর চাপে হাসপাতাল ꦕকর্তৃপক্ষের নাভিশ্বাস অবস্থা।
শয্যায় চিকিৎসা নিচ্ছেন ডেঙ্গু আক্ꦇরান্ত সাকিব হোসেন। তিনি সংবাদ প্রকাশকে বলেন, “আমার টাইফয়েড ও ডেঙ্গু দুটোই ধরা পড়েছিল। এখন কিছুটা ভালো আছি। আমি কাজ করি মাতুয়াইলে, থাকিও ওই এলাকাতেই। সেখানে মশা নিধনে তেমন কোনো তৎপরতাই নেই।”
জুরাইন থেকে আসা শিরিন আক্তার ৫ দিন ধরে চিকি൩ৎসা নিচ্ছেন। আক্রান্ত বোনকে সেবা দিচ্ছেন ছোট বোন শারমিন। শারমিন সংবাদ প্রকাশকে বলেন, “ডেঙ্গু আক্রান্ত তার বোন দিন দিন শুকিয়ে কাঠ হয়ে যাচ্ছে। কিছুই খেতে পারছে না। বোন কবে সুস্থ হবে বুঝতে পারছি না।”
শাহজাহানপুর থেকে আসা ডেঙ্গু আক্রান্ত জাহানারা সংবাদ প্রকাশকে জানান, তার প্লাটিলেট ১৬ হাজারে নেমে এস☂েছে। মুখমণ্ডল ল🥂ালচে হয়ে আছে। স্যালাইন চলছে, মুখে খেতে পারেন না।