পিঠা উৎসব বাঙালির আদি উৎসব বলে উল্লেখ করেছেন সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ। তিনি বলেছেন, আদি উৎসব বাঙালি সংস্কৃতি ও কৃষ্টির অবিচ্ছেদ্য অংশ। পিঠা উৎসবের কৃষ্ট♈িকে সারাদেশে ছড়িয়ে দিতে হবে। আমরা ইতোমধ্যে বিভাগীয় পর্যায়ে পিঠা উৎসব আয়োজন করেছি। আগামীতে জেলা পর্যায়ে এ উৎসব করার পরিকল্পনা রয়েছে। প🧜রবর্তীতে আমরা উপজেলা পর্যায়েও ছড়িয়ে দিতে চাই।”
বৃহস্পতিবার (১৯ জানুয়ারি)💝 বিকালে রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গণে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় জাতীয় পিঠা উৎসব উদযাপন পরিষদ ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির যৌথ আয়োজনে দশ দিনব্যাপী (১৯-২৮ জানুয়ারি) ‘ষোড়শ জাতীয় পিঠা উৎসব ১৪২৯’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক ও ষোড়শ জাতীয় পিঠা উৎসব উদযাপন পরিষদ ১৪২৯ এর আহ্বায়ক লিয়াকত আলী লাকীᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ নৃত্যশিল্পী সংস্থার উপদেষ্টা নৃত্যগুরু আমা🌜নুল হক।
অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসাবে আলোকপাত করেন জাতীয় পিঠা উৎসব উদযাপন পরিষদের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সাংস্কৃতিক ব্যক্তিতဣ্ব ম. হামিদ। স্বাগত বক🔜্তব্য রাখেন জাতীয় পিঠা উৎসব উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক খন্দকার শাহ আলম।
কে এম খালিদ বলেন, “পিঠা উৎসব ধর্ম, বর্ণ, দলমত নির্বিশেষে একটি অসাম্প্🔜রদায়িক ও সর্বজনীন উৎসব। উৎসব উদ্বোধন করার আগে স্টলসমূহে বেচা-কেনা শুরু করা শোভন নয়। প্রতিমন্ত্রী আগামীতে এ বিষয়ে সজাগ থাকার জন্য আয়োজকদের আহ্বান জানাﷺন।”