• ঢাকা
  • শনিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ২২ ভাদ্র ১৪৩১, ২ রবিউল আউয়াল ১৪৪৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


অনতিবিলম্বে ‘ব্লকেড’ থেকে সরে আসতে বলল ছাত্রলীগ


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: জুলাই ১১, ২০২৪, ০২:১৮ পিএম
অনতিবিলম্বে ‘ব্লকেড’ থেকে সরে আসতে বলল ছাত্রলীগ
সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলছেন ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন। ছবি : সংগৃহীত

অনতিবিলম্বে ‘ব্লকেড’ থেকে সরে এসে 🐽শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালনের আহ্বান জানিয়েছেন ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন। তিনি বলেছেন, “প্রশাসনিক নিয়োগ প্রক্রিয়ার বিষয়টি বিচ্ছিন্ন কোনো আন্দোলনের মধ্য দিয়ে সুরাহা সুচিন্তিত নয় বলে আমরা মনে করি। কনস্ট্রাকটিভ পলিসির অ্যাডভোকেসির মাধ্যমে এটি সমাধান করা সম্ভব।”  

বৃ𝓰হস্পতিবার (১১ জুলাই) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সরকারি চাকরিতে কোটাব্যবস্থা বাতিল করে ২০১৮ সালের পরিপত্র পুনর্বহালের দাবিতে চলমান আন্দোলন নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

সাদ্দাম হোসেন বলেন, “২০১৮ সালের সরকারের পরিপত্র আদালতের রায়ে এখনো বহাল। আইনি প্রক্রিয়ায় সমাধানের পথকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে ভিন্ন পন্থা অবলম্বন করা ঠিক হবে না। আন্দোলনকে টেনেহিঁচড়ে এভাবে দীর্ঘায়꧟িত করা উচ🐬িত নয়।”

ছাত্রলীগ সভাপতি বলেন, “কোটা নিয়ে আদালতের রায়ের পর সাধারণ শিক্ষার্থীরা ফিরে♔ এসেছে। এখন যারা আন্দোলনে আছে, তাদের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য রয়েছে। কোটার যৌক্তিক সংস্কার ও সামঞ্জস্যপূর্ণ সমাধান ছাত্রলীগও চায়𓆏। এছাড়া শান্তিপূর্ণভাবে যে কোনো সমস্যার সমাধানে ছাত্রলীগ বিশ্বাসী।”

সাদ্দাম হোসেন বলেন, “যেখানে সরকারি চাকরির প্রতিটি পরীক্ষার্থীতেই একজন পরীক♐্ষার্থীকে প্রিলি, লিখিত ও ভাইভা প্রতিটি ধাপ পার হয়ে আসতে হয় তাই ‌‘কোটা না মেধা’ স্লোগানটি একটি ভিত্তিহীন ও কল্পনাপ্রসূত এবং উদ্দেশ্যমূলক প্রচারণা। এখানে মেধার বিপরীতে মেধার প্রতিযোগিতায় সমাজের অনগ্রসর অংশকে কিছুটা এগিয়ে দেও✃য়া হয়। যা পুরোপুরি ন্যায় এবং সংবিধান সম্মত।”

ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের আগে কথা বলেন সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান। তিনি বলেন, “বুধবার (১০ জুলাই) আদালত একটি সিদ্ধান্ত দিয়েছেন। আপিল বিভাগে চার সপ্তাহের সময় নিয়েছেন। কারও কোনো কথা থাকলে তা আদালতে বিস্তারিত বলতে পারবে। এ অবস্থায় আদালতের এই আদেশ নিয়ে মন্তব্য করা ঠিক হবে না। কোন কোন ক্ষেত্রে তা আদালত অবমাননার শꦜামিল হবে ব🅠লেই মনে করি।”

Link copied!