• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


চকবাজারের রমরমা ইফতার বাজার


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: মার্চ ১৩, ২০২৪, ০৯:৪৩ পিএম
চকবাজারের রমরমা ইফতার বাজার
চকবাজারের ইফতার। ছবি : সংবাদ প্রকাশ

বাহারি ও রকমারি খাবার না হলে যেন পূর্ণতাই পায় না ইফতার। তাই রোজার দ্বিতীয় দিন থেকেই জমজমাট ঢাকার ঐতিহ্যবাহী চকবাজারের ইফতার বাজার। ঐতিহ্যবাহী এই বা♎জারে বড় বাপের পোলা, সুতি কাবাব, মুখরোচক বিরিয়ানি আর শাহী হালিম ও জিলাপির জন্য বিখ্যাত। প্রজন্মের পর প্রজন্ম এখানে ইফতারির পসরা সাজিয়ে বসা 🍸বিক্রেতারা এবারও মুখরোচক সব খাবার নিয়ে বসেছেন।

এই বাজারের কয়েকটি বিখ্যাত খাবারের একটি সুতি কাবাব। গরুর সুতি কাবাব 🦂কেজি ১০০০ টাকায় এবং খাসির সুতি কাবাব কেজি ১২০০ টাকা বিক্রি হচ্ছে।

চকবাজারের ইফতার। ছবি : সংবাদ প্রকাশ

এ ছাড়াও চকের এই ইফতারি বাজারে প্রতি কেজি শাহী ছোলা ২৮০ টাকা, ঘুগনি ১৪০ টাকা, চিকেন আচারি ১৩০০ টাকা, কাশ্মীরি বিফ আচারি ১৫০০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। টানা পরোটা গরু ৬০ টাকা, খাসি ৭০ টাকা এবং মুরগি ৫০ টাকা বিক্রি হচ্ছ♕ে।

পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী ‘বড় বাপের পোলায় খায়’ বিভিন্ন আকারে দাম বেড়েছে ৬০ টাকা। প্রতি লিটার মাঠার দাম ছিলো ১০০ টাকা, যা আগের দামই রয়েছে। তবে ৩০ থেকে ৪🐼০ টাকা দাম বেড়ে ২০০ টাকা হচ্ছে 🐻বিভিন্ন ধরনের শরবত।

চকবাজারের ইফতার। ছবি : সংবাদ প্রকাশ

ব্যবসায়ীরা জানান, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে সবকিছু দাম বাড়লে খাবা🦩রের দাম বাড়ানো যায়নি। যদিও কেউ কেউ খাবারের দাম বাড়িয়েছেন। তবে বেশিরভাগ দোকানিরাই বিক্রি এবং লাভের পরিমাণ ধরে রাখার জন্য আগের দামেই খাবার বিক্𝓡রি করছে।

শাহ আলম নামের এক ব্যবসায়ী꧋ সংবাদ প্রকাশকে বলেন, “ছোলা কেজিপ্রতি ১০৬ টাকা করে কিনে সবকিছু বানিয়ে ১৮০ টাকায় বিক্রি ক❀রতে হচ্ছে। এ দামে লাভের পরিমাণ সীমিত থাকছে। যা দিয়ে এ ঢাকা শহরে চলা খুবই কঠিন।”

দাম বাড়ানোর পꦏরিকল্পনা আছে জানিয়ে তিনি আরও ব꧑লেন, “কিছু কিছু ব্যবসায়ী খাবারের দাম বাড়িয়েছেন। সামনের দিকে আমরা দাম বাড়ানোর পরিকল্পনা নিয়েছি। দাম না বাড়ালে ব্যবসায় লোকসান গুণতে হবে।”

চকবাজারের ইফতার। ছবি : সংবাদ প্রকাশ

রাফসান নামের এক ক্রেতা সংবাদ প্রকাশকে বলেন, “৩০০ টাকার মুরগি বিক্রি হচ্❀ছে ৪০০💖 টাকায়। এছাড়াও বাকি খাবারের দাম না হয় নাই বললাম। দাম এমন বেড়েছে যেটা অস্বাভাবিক।”

তি♏নি আরও বলেন, “শুনেছি ১০০ বছরের ঐতিহ্য এ ইফতার বাজার। সব পাওয়া যায় এখানে। তাই আসলাম কিছু কিনতে। আগামী দিনে যদি দাম স্বাভাবিক থাকে তাহলে আবার আসবো।”

Link copied!