রাজধানীর গুলশান থানার একটি নাশকতার মামলায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, মেজর (অব.) মো. হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, মেজর (অব.) মো. হানিফকে প✃ৃথক দুই ধারায় ২১ মাসের কারা♕দণ্ড দিয়েছেন আদালত।
🎃বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরীর আদালত এ রায় দেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ঢা🦩কা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর💞 আব্দুল্লাহ আবু সাজার বিষয় নিশ্চিত করেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, বয়স, শারীরিক অসুস্থতা বিবেচনায় আলতাফ-হাফিজকে সর্বোচ্চ সাজা না দিয়ে আদালত এ সাজার আদেশ দেন। এক ধারা🍒য় তাদের তিন মাসের কারাদণ্ড দে♓ওয়া হয়েছে। অন্য আরেক ধারায় দেড় বছর কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাদের পাঁচ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড, অনাদায়ে তাদের আরও এক মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
বাকি পাঁচ আসামিকে পৃথক দুই ধা🌊রায় সাড়ে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তারা হলেন এম এ আউয়াল খান, রাসেল, মইনুল ইসলা🌠ম, বাবুল হোসেন ওরফে বাবুল ও আলমগীর বিশ্বাস ওরফে রাজু। এক ধারায় তাদের তিন বছর করে কারাদণ্ড, ৫ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড, অনাদায়ে তাদের এক মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আরেক ধারায় দেওয়া হয়েছে ৬ মাসের কারাদণ্ড।
১১ জন🅘ের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তারা খালাস পেয়েছেন। তারা হলেন এম এ কাইয়ুম ওরফে কাইয়ুম কমিশনার, দুলাল, তোফায়েল আহমেদ ওরফে লিটন, জাহাঙ্গীর শিকদার, আরিফুল ইসলাম, বেলাল হোসেন, শামসুল হক মিয়াজী, বিপ্লব, খুরশীদ আলম মমতাজ, মোশারফ হোসেন ও মাহবুব।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০১১ সালের ৪ জুন সন্ধ্যা ৭টা ২৫ মিনিটে গুলশান থানাধীন মহাখালী ওয়ারলেস গেট পানির ট্যাংকির সামনে রাস্তার ওপর অবৈধ সমাবেশ থেকে পুলিশের কাজে বাধা প্রদান এবং আক্রমণ করেন আসামিরা। রাস্তার চলাচলরত গ💦াড়ি ভাঙচুর ও আগুন ধরিয়ে দেন।
মামলাটি তদন্🅺তের পর ২০১৪ সালের ২৯ এপ্রিল গুলশান থানার এসআই কামরুল হাসান তালুকদার আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।🎐 ২০২২ সালের ২৫ এপ্রিল এ মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করা হয়।