রাজধানীতে প্রতি কেজি গরুর ম꧑াংস ৬৫০ টাকায় বিক্রির সিদ্ধান্ত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) থেকে এ দর কার্যকর হবে।
বুধবার (৬ ডিসেম্বর) মোহাম্মদপুরে মাংস ব্যবসা🍸য়ী সমিতি ও বাংলাদ𝓀েশ ডেইরি ফার্ম অ্যাসোসিয়েশনের সম্মিলিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়।
তথ্যটি নিশ্চিত কর♋ে মাংস ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মোহাম্🌌মদ গোলাম মোর্তজা মন্টু জানান, গরুর মাংসের এই দাম আগামী এক মাস পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। পরে সেটিকে আবার বসে পুনরায় নির্ধারণ করা হবে।
এদিকে, গরুর ম𓄧াংসের দাম কেজিতে ১০০ থেকে ২০০ টাকা কমলেও খাসির মাংস কম আয়ের মানুষের ধরাছোঁয়ার বাইরে। বাজারে খাসির মাংস বি🌟ক্রি হচ্ছে এক হাজার থেকে ১১শ’ টাকায়।
অন্যদিকে ব্রয়লার ও সোনালি মুরগির দামও বেড়েছে প্রতি কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা। এমন পরিস্থিতিতে ক্রেত𝐆াদের প্রশ্ন, কেন কমছে না খাসি ও মুরগির মাংসের দাম।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাজারে সরবরাহ কম থাকায় দাম বে🅷শি।
দুই থেকে তিন সপ্তাহ আ❀গে বাজারে গরুর মাংসের দাম ছিল ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা। আর দুই থেকে তিন দিন আগে ব্রয়লার ও সোনালি মুরগির 🧸দাম ছিল ১৫৫ থেকে ১৬০ টাকা ও ২৬০ থেকে ২৭০ টাকা।
সৌরভ নামের এক ক্রেতা বলেন, “বাজারে গরুর মাংসের দাম কমেছে শুনেছি। সবাই💞 তো আর গরুর মাংস খায় না। সবার রুচিও সমান না। অনেকেই চিন্তা করে স্বল্প খরচে মুরগি মাংস খাবে। কিন্তু হঠাৎ করেই মুরগি দাম বেশি। খাসির দাম কমছে না দীর্ঘদিন ধরেই। ম♏াংসের বাজারে এমন পরিস্থিতি কেন?”
জুবায়ের ইসলাম নামের এক ক্রেতা বলেন, “গরুর মাংসের দাম কমেছে। বিষয়টি ভালো। তবে মুরগির দাম বেশি। সবাই তো আর গরুর মাংস কিনে🦩 খেতে চায় না। বাজারটা মনিটরিং করা দরকার।”
সাহবুল্লা𝓀হ্ নামের একজন মুরগি বিক্রেতা বলেন, “ব্রয়লার ও সোনালি মুরগির দাম কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা বেড়েছে। সর🌊বরাহ কম থাকায় বাজারে দুই/তিন দিনের ব্যবধানে দাম বেড়েছে। যেকোনো পণ্যের দাম আমদানি, চাহিদা ও সরবরাহের ওপর নির্ভর করে।”
গরুর মাংস বিক্রেতা কালাম বলেন, “এখন গরুর সরবরাহ ভালো। কম দামে গরু পাওয়া যাচ্ছে। তাই এখন মাংসের দামও কম। মাছের দামে গরুর 🍨মাংস বিক্রি হচ্ছে। তাই♏ ক্রেতা মাছ না কিনে গরুর মাংস কিনছে। ক্রেতার চাহিদাও এখন বেশি। এর আগে সিন্ডিকেট ছিল হয়তো।”
সেলিম নামের এক খাসির মাংস বিক্রেতা বলেন, “গত রমজান মাস থেকেই ১০০০/১১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। শীতকালে মানুষ পোলাও-বিরিয়ানি বেশি খায়। বিয়ের﷽ অনুষ্ঠানও বেশি থাকে। এখন শীতকাল চলে আসছে। ত🥃াই চাহিদাও বাড়ছে। কিন্তু চাহিদার তুলনায় সরবরাহ স্বাভাবিক নেই। তাই দাম কমছে না। শীতটা আরেকটু ঘনিয়ে আসুক। দেখা যাক তখন কি হয়?”