সোনারগাঁও মোড় থেকে পান্থপথ ♑সিগন্যাল পর্যন্ত রাস্তার বাম পাশ ধরে হাঁটলেও দেখা যাবে সারি সারি অনেক জুতার দোকান। এসব দোকানে রয়েছে বিভিন্ন ডিজাইনের জুতা। কম দামে নজরকাড়া ডিজাইনের জুতা কিনতে এখানে ভিড় জমান অনেকেই।
ফুটপাথের এই দোকানগুলোতে ১ হাজার থেকে ৪ হাজারের মধ্যে পꦜছন্দমতো জুতা পাওয়া যায়। বিক্রেতারা জানিয়েছেন, এসব জুতার মান খুব ভালো। এগুলোতে সামান্য খুঁত থাকায় বিদেশে রপ্তানি হয় না। তারা এগুলো লট হিসেবে কিনে আনেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, বিক্রেতারা জুতার পসরা সাজিয়✱ে অপেক্ষা করছেন ক্রেতাদের জন্য। পথচারীদেরও🥃 বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি দিয়ে আকৃষ্ট করেছেন নিজের দোকানে টানতে।
দুই-একজন ক্রেতা পেলেই জুতার ডিজাইন আর কোম্পানির নাম তুলে ধরে জুতা মেলে ধরছেন ক্রেতাদের। পছন্দ হলেই দাম হাঁকাচ্ছেন ক্রেতারা। এরপর দরক𒁃ষাকষি করে বনিবনা হলেই বিক্রি হচ্ছে জুতা🐲গুলো।
বিক্রেতাদের💜 সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এখানকার জুতা🐻গুলো চামড়া ও রেস্কিন, দুই ধরনের কাঁচামাল দিয়ে তৈরি করা হয়। অন্যদিকে ক্রেতারা বলছেন, এখানে জুতা কিনতে চাইলে বেশ দরকষাকষি এবং ভালো মানের খুঁজে নিয়ে পণ্য খুঁজে নিতে হয়।
সজীব নামের একজন জু🐭তা বিক্রেতা বলেন, “এখানে ১ হাজার টা𒐪কা থেকে শুরু করে ৪ হাজার টাকা দামের জুতা রয়েছে। বিভিন্ন ধরনের ক্রেতা এখানে আসে। তবে চাকরিজীবীরা এখানে বেশি জুতা কিনতে আসেন।”
সেলিম ন✃ামের আরেক বিক্রেতা বলেন, “প্রতি মাসে এমন কিছু ক্রেতা পাই, যারা আগে জুতা কিনেছেন। ভালো জুতা পেয়েছেন বলেই তারা আসেন। একটা জুতার সাধারণত ৬ মাস গ্যারান্টি আমরা দেই। তবে এক বছরও চলে।”
কম দ🏅ামে বিক্রি করার কারণ জানিয়ে বিক্রেতা 🔴হানিফ বলেন, “এখানকার জুতা এক্সপোর্ট কোয়ালিটির। সাধারণত কোনো জুতার রপ্তানির আগে টুকিটাকি ফল্ট থাকে সমস্যা থাকে। সেগুলো লট হিসেবে কিনে তারপর বিক্রি করি।”
মিনহাজ নামের এক ক্রেতা বলেন, “একমাস আগে এক জোড়া কিনেছিলাম। নতুন মডেলের জ⭕ুতা দেখতে এসেছি। এখানে জুতা কিনতে হয় খুব দেখেশুনে। তাহলে অনেক দিন পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়।”